ছোলা ভাজা’ ইফতারের আরেক জনপ্রিয় অনুষঙ্গ :
আলু দেয়া হয় বলে একে আলু ছোলাও বলতে পারেন। কেউ ছোলা ভুনাও বলে থাকেন।
ছোলা পুষ্টিকর এবং শক্তিবর্ধক, তবে কাঁচা ছোলা বেশি উপকারী। তাই ইফতারীতে
ছোলা ভাজা থাকতে পারে, তবে ভাজা-পোড়া আর তেলের খাবার শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
তাই পরিমিত খাবেন। এই কথাগুলো আপনারা সবাই ভাল করেই জানেন, তবুও আবার আমি
মনে করিয়ে দিলাম।
যাই হোক, দেখুন তাহলে কি করে এই ছোলা ভাজা তৈরি করতে হয় –
উপকরণ
ছোলা ১ কাপ (২৫০ গ্রামের কম)
ছোট আলু ২০০ গ্রামের কম (২টি)
জিরা গুঁড়া ১/২ চা চামচ
আদা কুচি ১ টেবিল চামচ
রসুন বাটা ১/২ চা চামচ
পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ
লবণ পরিমাণমতো
তেল ১ টেবিল চামচ
লেবুর রস স্বাদমতো
পানি সিদ্ধ করার জন্য পরিমানমতো
গোলমরিচ গুঁড়া ১/৪ চা চামচ
কাঁচামরিচ কুচি ৩/৪ টা মাঝারী মরিচ
ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচমনে রাখবেন – ১ চামচ মানে প্রায় ৫ গ্রাম আর ১ টেবিল চামচ মানে প্রায় ১৫ গ্রাম ।।
ছোট আলু ২০০ গ্রামের কম (২টি)
জিরা গুঁড়া ১/২ চা চামচ
আদা কুচি ১ টেবিল চামচ
রসুন বাটা ১/২ চা চামচ
পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ
লবণ পরিমাণমতো
তেল ১ টেবিল চামচ
লেবুর রস স্বাদমতো
পানি সিদ্ধ করার জন্য পরিমানমতো
গোলমরিচ গুঁড়া ১/৪ চা চামচ
কাঁচামরিচ কুচি ৩/৪ টা মাঝারী মরিচ
ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচমনে রাখবেন – ১ চামচ মানে প্রায় ৫ গ্রাম আর ১ টেবিল চামচ মানে প্রায় ১৫ গ্রাম ।।
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে ছোলা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে
রেখে ধুয়ে পরিমানমতো পানি দিয়ে সিদ্ধ করে নিন। আমি ইফতারীতে করার জন্য
সেহরী শেষ করে, কখনো ইফতারের পরই ছোলা ভিজিয়ে রাখি। ছোলা সিদ্ধ হতে হতে
একই সাথে আলু সিদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে রাখুন। সিদ্ধ আলু ছোলার সাইজে
(ছোট-বড় হলে অসুবিধা নেই) কিউব করে কেটে নিন।
এবার একটি কড়াইতে তেল গরম করে আদা কুচি
দিন, হালকা ভাজুন। এবার জিরা, আদা, রসুন, পেঁয়াজ বাটা দিয়ে ভেজে গোলমরিচ
দিয়ে কষিয়ে নিন। খেয়াল রাখবেন এসময়ে যেন মশলা পুড়ে না যায়। মশলা
পুড়তে দেখলে ১ চামচ পানি দিন এতে। এবার আলু, ছোলা ও লবণ দিয়ে বেশ করে
ভাজুন। ভাল করে ভাজা হলে আলু বাদামি রং ধরবে এবং আলুর কিউব ভাবটা কিছুটা
ক্ষয়ে যাবে। নামিয়ে নেয়ার ২/৩ মিনিট আগে কাচামরিচ কুচি দিয়ে আবার নেড়ে
দিন। ২/৩ মিনিট পর নামিয়ে তাতে লেবুর রস আর ধনেপাতা কুচি দিয়ে পরিবেশন
করুন।
Sources : bdrannaghor.com
0 comments:
Post a Comment