পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে মদিনার বিত্তবানরা প্রতিদিন ইফতারের আয়োজন করেন। এ আয়োজনকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইফতারের আয়োজন দাবি করেছে আরব নিউজ। আরব নিউজ সুত্রে জানা যায় প্রতিদিন এখানে প্রায় ২,৫০,০০০ হাজার যিয়ারত কারিদের জন্য ইফতারের আয়োজন করা হয়।
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, শত বছরের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে বিভিন্ন ধরনের খাবার পরিবেশনের প্রতিযোগিতা শুরু হয়। মসজিদে নববীর রাস্তায় রাস্তায় শিশুরা দাঁড়িয়ে যায় ইফতার নিয়ে। প্রতিদিন আসরের নামাজের পর থেকে শুরু হয় ইফতারের পরিবেশনের প্রস্তুতি।
সাধারণত মসজিদের ভিতর খেবচা (সৌদি আরবের জাতীয় খাবার), খাবারের মধ্যে থাকে, খেজুর, লেবান, টক দহি, শরবত, ফল, লাচ্ছি, রুটি, চা, কফি, গাহওয়, আর তৃষ্ণা নিবারনে থাকে জমজমের পানি। আর মসজিদের বাহিরের ময়দানে থাকে খেবসা (সৌদি আরবের জাতীয় খাবার) সহ উপরোক্ত আইটেম গুলো। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসা নবী প্রেমীদের আপ্যায়নে দুপুর থেকে শুরু হয় ইফতার বানানোর কাজ, কেউ নিজ বাড়ীতে, কেউ রেস্টুরেন্ট থেকে ইফতার বানিয়ে পরিবেশন করেন। তবে এক্ষেত্রে প্রবাসী বাংলাদেশীরাও পিছিয়ে নেই।
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, শত বছরের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে বিভিন্ন ধরনের খাবার পরিবেশনের প্রতিযোগিতা শুরু হয়। মসজিদে নববীর রাস্তায় রাস্তায় শিশুরা দাঁড়িয়ে যায় ইফতার নিয়ে। প্রতিদিন আসরের নামাজের পর থেকে শুরু হয় ইফতারের পরিবেশনের প্রস্তুতি।
সাধারণত মসজিদের ভিতর খেবচা (সৌদি আরবের জাতীয় খাবার), খাবারের মধ্যে থাকে, খেজুর, লেবান, টক দহি, শরবত, ফল, লাচ্ছি, রুটি, চা, কফি, গাহওয়, আর তৃষ্ণা নিবারনে থাকে জমজমের পানি। আর মসজিদের বাহিরের ময়দানে থাকে খেবসা (সৌদি আরবের জাতীয় খাবার) সহ উপরোক্ত আইটেম গুলো। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসা নবী প্রেমীদের আপ্যায়নে দুপুর থেকে শুরু হয় ইফতার বানানোর কাজ, কেউ নিজ বাড়ীতে, কেউ রেস্টুরেন্ট থেকে ইফতার বানিয়ে পরিবেশন করেন। তবে এক্ষেত্রে প্রবাসী বাংলাদেশীরাও পিছিয়ে নেই।
0 comments:
Post a Comment