Ivy Recipe 1

Please Visit Our website.

Ivy Recipe 2

Please Visit Our website.

Ivy Recipe 3

Please Visit Our website.

Ivy Recipe 4

Please Visit Our website.

Ivy Recipe 5

Please Visit Our website.

Wednesday, August 3, 2016

ফুলকপির দোলমা

উপকরন :
ফুলকপির দোলমা
ফুলকপি ১টি   
দারিচিনি ২সেমি ২টুকরা
মাংসের কিমা    ১কাপ   
লবঙ্গ ২টি
পেঁয়াজ বাটা ১টে চা   
তেজপাতা ১টি
আদা বাটা ১ চা চা   
টমেটো সস বা দই ১টে.চা
রসুন বাটা ১/২ চা চা   
কাঁচামরিচ ২টি
মরিচ বাটা ১চা চা   
পনির ঝুরি ২টে.চা
হলুদ বাটা ১/২ চা চা   
লবণ ১চা চা
গোলমরিচ বাটা ১/২ চা চা   
ময়দা ১/২ কাপ
এলাচ ৩টি   
সয়াবিন তেল ১ কাপ
 প্রনালী :
১। ফুলকপির ডাটা ও বোটা ফেলে লবণ পানিতে আধাঘন্টা ডুবিয়ে রাখ। কপি লবণ পানি থেকে তুলে ফুটানো পানিতে দিয়ে ৪-৮ মিনিট সিদ্ধ কর।

২। কিমায় বাটা মসলা, গরম মসলা, তেজপাতা ৩টে.চামচ তেল, সস বা দই এবং১/২ কাপ পানি দিয়ে সিদ্ধ কর। পানি শুকিয়ে মাংস সিদ্ধ হলে কাঁচামরিচ দিয়ে কষাও। তেলের উপর আসলে নামাও। পনির কুচি মিশাও। তেজপাতা এবং গরম মসলা তুলে ফেল।

৪। ফুলকপি উল্টিয়ে প্লেটে রাখ। কপির ফাঁক দিয়ে কিমা ঠেসে ভর। সাবধানে কিমা ভরবে যেন ফুলকপি না ভাঙ্গে।

৫। ময়দায় সামান্য লবণ, ১টে.চামচ ঘি ও ১টে.চামচ পানি দিয়ে মথে নাও। মাঝারি আকারের রুটি বেলে ফুলকপির যে দিক দিয়ে কিমা ভরা হয়েছে, সেদিকে ঢেকে দাও। রুটি কপির সাথে ভালভাবে এটেঁ দেবে।

৬। কড়াইয়ে ডুবো তেলে ফুলকপির দুই পিঠ ভাজ। গরম পরিবেশন কর।














—————————
সিদ্দিকা কবীর

Tuesday, August 2, 2016

ঘরে বসেই বানিয়ে ফেলুন আলুর দোলমা

উপকরন :
মাংসের কিমা    ১ ১/২ কাপ 
রসুন বাটা ১চা চামচ
পেঁয়াজ কুচি    ১/৪ কাপ   
গোলমরিচ বাটা ১/৪ চা চামচ
এলাচ ৩টি
আলু ১কেজি
দারচিনি ২সে.মি ২টুকরা   
গোলমরিচ গুঁড়া ১/২ চা চামচ
লবঙ্গ ২টি   
ডিম ১টি
তেজপাতা ১টি   
বিস্কুটের গুড়া    ১/৪ কাপ
আদা বাটা    ১চা চামচ   
তেল ভাজার জন্য ।

প্রনালী :
১। ১/৩ কাপ তেলে পেঁয়াজ ভেজে গরম মসলা ও তেজপাতা দিয়ে নেড়ে নামাও।

পেঁয়াজ ও মসলা তেল থেকে ছেঁকে তোল। ঠান্ডা হলে বেটে রাখ।

২। মাংসের কিমায় বাটা মসলা, সামান্য লবণ ও আধা কাপ পানি দিয়ে সিদ্ধ কর। মাংস সিদ্ধ হলে অল্প ভাজ। বাটা ভাজা পেঁয়াজ থেকে ১ চা চামচ পরিমাণ রেখে বাকিটুকু মাংসে দিয়ে ভুনা ভুনা করে নামাও।

৩। আলু সিদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে চটকে নাও। আলুতে গোলমরিচের গুড়া, লবণ ও তুলে রাখা ভাজা পেঁয়াজ মিশাও। আলু ১০ ভাগ কর।

৪। আলুর ভিতরে রান্না কিমা ভরে বলের মত গোল করে আলুর দোলমা তৈরি কর।

৫। ডিম ফেটে। ডিমে আলুর দোলমা ডুবিয়ে বিস্কুটের গুঁড়ায় গড়িয়ে রাখ। একটা একটা করে আলুর দোলমা ডুবো তেলে ভাজ।

৬। ঠান্ডা হলে আলুর দোলমা ধারালো ছুরি দিয়ে সমান দুভাগ করে কাট।











—————————
সিদ্দিকা কবীর

Saturday, July 30, 2016

গ্রিল বিফ ( কোরবানী স্পেশাল )

উপকরণ : 
মাংসের পাতলা টুকরা ৬ পিস,
সরিষা বাটা ২ টেবিল চামচ,
ওয়েস্টার সস ২ টেবিল চামচ,
লবণ পরিমাণমতো,
গোলমরিচ পরিমাণ মতো,
আদা বাটা ১ টেবিল চামচ,
রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ,
গুঁড়া মরিচ ১ টেবিল চামচ,
টক দই ২ টেবিল চামচ।
 প্রস্তুত প্রণালি :
মাংস কাটতে হবে হাড় ছাড়া। তারপর সব উপকরণ দিয়ে ম্যারিনেট করতে হবে। গ্রিলের ওপর দিয়ে দুই পাশই গ্রিল করতে হবে বাদামি রঙ না হওয়া পর্যন্ত। তারপর পরিবেশন করুন।






Source : bengalirecipes4u.com

Thursday, July 28, 2016

ছোলার ডালে মাংস ( কোরবানী স্পেশাল )

উপকরণ : 
গরুর মাংস ৫০০ গ্রাম,
ছোলার ডাল ২৫০ গ্রাম,
আদা বাটা ২ টেবিল চামচ,
রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ,
জিরা বাটা ১ টেবিল চামচ,
পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ,
হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ,
কাঁচামরিচ ৫-৬টি,
শুকনা মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ,
লবণ পরিমাণমতো,
তেজপাতা ২-৩টি,
দারুচিনি ২-৩টি,
এলাচ-লবঙ্গ ২-৩টি,
গরম মসলা গুঁড়া ২ চা চামচ,
সয়াবিন তেল ১/৪ কাপ,
ঘি ১ টেবিল চামচ। 



প্রস্তুত প্রণালী :
প্রথমে একটি কড়াইয়ে সয়াবিন তেল দিয়ে এলাচ, লবঙ্গ, দারুচিনি তেজপাতা ও পেঁয়াজ কুচি একটু লাল করে ভেজে আদা বাটা, রসুন বাটা, জিরা বাটা, হলুদ গুঁড়া, শুকনা মরিচ গুঁড়া, গরম মসলা গুঁড়া ও লবণ দিয়ে মসলা কষিয়ে মাংস দিয়ে আবার একটু কষিয়ে ভিজিয়ে রাখা ডাল দিতে হবে। ডাল ও মাংস একসঙ্গে অল্প আঁচে রান্না করতে হবে। নামানোর আগে ঘি ও কাঁচামরিচ ফালি দিয়ে নামাতে হবে।







Source : nagorika.com

Tuesday, July 26, 2016

সুতা কাবাব ( কোরবানী স্পেশাল )

উপকরণ : 
বিফ বনলেস ১ কেজি,
গরুর চর্বি ১০০ গ্রাম,
লবণ পরিমাণমতো,
পেঁপে (পাকা) দুই টেবিল চামচ,
গরম মসলা ১ চামচ,
জিরা গুঁড়া ১ চামচ,
ধনিয়া ১ চামচ,
আদা-রসুন পেস্ট ২ চামচ,
লাল মরিচ গুঁড়া ২ চামচ,
পেঁয়াজ মিডিয়াম সাইজ দুটি।
ধনিয়া পাতা,
পুঁদিনা পাতা ও
কাঁচা মরিচ ৪-৫টি।
শুকনা মরিচ ব্লেন্ড পরিমাণমতো।

 
প্রস্তুত প্রণালি : 
প্রথমে ১ কেজি পুরোটা ধুয়ে নিন (আস্ত থাকা অবস্থায়)। তারপর ছোট ছোট পিস করে নিন। এর সঙ্গে চর্বিও ছোট ছোট পিস করে মিশিয়ে নিন। এরপর সব মসলা দিয়ে ম্যারিনেট করতে হবে। তারপর এটাকে ব্লেন্ডারে দুই রাউন্ড দিয়ে কিমা করে নিন। তারপর ১ ঘণ্টার জন্য রেখে দিন। শিকের মধ্য দিয়ে সুতা পেঁচিয়ে দিন। অতপর গ্রিলে দিতে হবে। বাদামি কালার হওয়া পর্যন্ত রাখতে হবে। এরপর গরম গরম পরিবেশন করুন। দেশি ঘ্রাণ চাইলে বাটার লাগিয়ে দিতে পারেন। নান বা পরোটার সঙ্গে খেতে পারেন।





Source : bengalirecipes4u.com

Monday, July 25, 2016

হাঁড়ি কাবাব ( কোরবানী স্পেশাল )

উপকরণ : 
হাড়ছাড়া গরুর মাংস ১ কেজি, টকদই সিকি কাপ, কাঁচা পেঁপে বাটা বা কষ ১ টেবিল-চামচ, হলুদগুঁড়া আধা চা-চামচ, আদাবাটা ১ টেবিল-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, জিরাবাটা ১ চা-চামচ, ধনেবাটা ১ টেবিল-চামচ, মরিচবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, গরম মসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ, জায়ফল ও জয়ত্রি গুঁড়া আধা চা-চামচ, দারচিনি ৪ টুকরা, এলাচ ৪টি, তেজপাতা ২টি, লেবুর রস ১ টেবিল-চামচ, পেঁয়াজ বেরেস্তা পৌনে এক কাপ, লবণ স্বাদমতো, তেল আধা কাপ, চিনি আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ৬-৭টি।

 প্রণালি : 
মাংস পাতলা করে কেটে সব বাটা মসলা ও দই দিয়ে মাখিয়ে ১ ঘণ্টা রাখুন। চুলায় দেওয়ার আগে সেই মাংস লবণ ও পেঁপের কষ দিয়ে মাখান। তেল গরম করে পেঁয়াজ ভেজে তাতে মাখানো মাংস, তেজপাতা, দারচিনি, এলাচ দিয়ে ভালো করে কষান। মাংস তেলের ওপর এলে লেবুর রস, কাঁচা মরিচ, জায়ফল-জয়ত্রি গুঁড়া, গরম মসলা গুঁড়া, বেরেস্তা দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে নামান।








Source : bengalirecipes4u.com

Saturday, July 23, 2016

বিফ বটি কাবাব ( কোরবানী স্পেশাল )

উপকরণ :  
১ কেজি বিফ, গরম মসলা ১ চামচ, জিরা গুঁড়া ১ চামচ, ধনিয়া গুঁড়া ১ চামচ, লাল মরিচ গুঁড়া ২ চামচ, লবণ পরিমাণমতো, ডানো ক্রিম ২ চামচ, শুকনা মরিচ ভেজে গুঁড়া ১ চামচ, ড্রাই অনিয়ন পাউডার ১ চামচ, মাস্টার্ড পেস্ট আধা চামচ, মাস্টার্ড অয়েল আধা কাপ, দই আধা কাপ, আদা-রসুন পেস্ট ২ চামচ, পেঁপে আধা কাপ।
 
 প্রস্তুত প্রণালি : 

বিফ পরিষ্কার করে কিউব করে কাটতে হবে। এরপর ধুয়ে পানি ছাড়িয়ে রাখতে হবে। সব মসলা এক সঙ্গে মিক্সড করে ১ ঘণ্টা ফ্রিজে রাখতে হবে। তারপর শিকে ভরে গ্রিলে দিতে হবে। ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে এটা তৈরি করতে হবে। বাদামি কালার হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলতে হবে। এটা করতে ৮ মিনিট সময় লাগতে পারে।

 

 

 

Source : bengalirecipes4u.com

শিককাবাব ( কোরবানী স্পেশাল )

উপকরণ : 

গরুর হাড়ছাড়া মাংস ৫০০ গ্রাম পাতলা ফিতার মতো করে কেটে নিতে হবে। আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ চা চামচ, পেঁপে বাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচ, পেস্তদানা বাটা ২ চা চামচ, বাদাম বাটা ২ চা চামচ। লবণ স্বাদ অনুযায়ী, সরিষার তেল পরিমাণমতো, লাল গুঁড়া মরিচ ১ টেবিল চামচ, গরম মসলা বাটা ২ টেবিল চামচ এবং টক দই ২০০ গ্রাম।

প্রস্তুত প্রণালি : 

প্রথমে গরুর মাংস ভালো করে ধুয়ে পানি ছেঁকে নিয়ে পাতলা করে কেটে তাতে সব বাটা ও গুঁড়া মসলা, লবণ, টক দই এবং সরিষার তেল মাখিয়ে প্রায় ১ দিন ফ্রিজে রেখে দিন। তারপর মাংসগুলো শিকে গেঁথে কয়লার চুলোয় নিজের পছন্দ অনুযায়ী সেঁকে নিয়ে সার্ভিং ডিশে সাজিয়ে পরিবেশন করুন গরম গরম শিককাবাব।

 

 

 

 

Source : bengalirecipes4u.com

Wednesday, July 20, 2016

কাবাব গোশত ( কোরবানী স্পেশাল )

উপকরণ
হাড়সহ গরুর মাংস এক কেজি, টক দই এক কাপ, পেঁয়াজ বাটা এক টেবিল চামচ, রসুন এক চা চামচ, আদা বাটা এক চা চামচ, জিরা বাটা এক চা চামচ, পোস্ত বাটা আধা চা চামচ, কাঠবাদাম বাটা এক চা চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া এক চা চামচ, মরিচ গুঁড়া স্বাদ অনুযায়ী, এলাচ, দারুচিনি, লবঙ্গ, তেজপাতা তিনটি করে, জায়ফল বাটা এক চা চামচ, জয়ত্রী বাটা আদা চা চামচ, পেঁয়াজ বেরেস্তা আধা চা চামচ, ঘি এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ, লবণ স্বাদমতো, চিনি আধা কাপ, কেওড়া পানি এক টেবিল চামচ।


যেভাবে তৈরি করবেন
১. গরুর মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
২. জায়ফল, জয়ত্রী ছাড়া সব উপকরণ দিয়ে মাংস ম্যারিনেট করে রাখুন এক ঘণ্টা।
৩. কড়াইয়ে ঘি গরম করে গোটা গরম মসলা দিয়ে ফোড়ন দিন। এরপর ম্যারিনেট করা মাংস দিয়ে দিন।
৪. মাংস নেড়ে লবণ ও চিনি দিন। মাংস কষানো হলে দুই কাপ পানি দিয়ে ঢেকে দিন।
৫. সিদ্ধ হয়ে এলে ঘি ও বেরেস্তা, জায়ফল, জয়ত্রী দিয়ে নেড়ে অল্প আঁচে ঢেকে রাখুন ৩০ মিনিট।
৬. নামিয়ে পরিবেশন করুন কাবাব গোশত।




source : bengalirecipes4u.com


গরুর মাংসের মজাদার ভিন্ন স্বাদ ‘বিফ চিলি ফ্রাই’ ( কোরবানী স্পেশাল )

যতোই মুরগীর মাংস খাওয়া হোক না কেন গরুর মাংসের স্বাদটাই আলাদা। সেকারণেই অনেকের স্বাস্থ্যের কারণে নিষেধ থাকা স্বত্বেও গরুর মাংসের প্রতি বেশ আগ্রহ দেখা যায়। কিন্তু সব সময় তো একই ধরণের গরুর মাংস রান্না করা যায় না। একটু ভিন্নতার প্রয়োজন রয়েছে। তাই গরুর মাংসের একটু ভিন্ন স্বাদ পেতে আজ শিখে নিন নতুন একটি পদ ‘বিফ চিলি ফ্রাই’ রান্নার সহজ রেসিপিটি।

উপকরণঃ

– আধা কেজি গরুর মাংস (কিউব করে কাটা)
– লবণ স্বাদমতো
– ১ চা চামচ মরিচ গুঁড়ো
– আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
– ২ টেবিল চামচ তেল
– ৩ টি মাঝারি আকারের পেঁয়াজ কুচি
– ৬/৭ টি কাঁচা মরিচ ফালি
– ১ চা চামচ গোলমরিচ গুঁড়ো
– ১ টেবিল চামচ ধনে গুঁড়ো
– ২ টেবিল চামচ চিলি সস
– ৫ কোয়া রসুন কুচি
– ১ ইঞ্চি পরিমাণে আদা কুচি
– ধনে পাতা ও পেঁয়াজ পাতা কুচি (ইচ্ছা)
 পদ্ধতিঃ

– মাংস কেটে ধুয়ে নিয়ে এতে মরিচ গুঁড়ো, হলুদগুঁড়ো, লবণ দিয়ে ভালো করে মেখে প্রেসার কুকারে দিয়ে রান্না করতে থাকুন। মাংস সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত প্রেসার কুকারে ভালো করে রেঁধে নিন। এরপর নামিয়ে রাখুন চুলা থেকে।
– একটি প্যানে তেল গরম হতে দিন। এতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে বাদামী করে ভেজে নিয়ে এতে কাঁচামরিচ, ধনে গুঁড়ো, গোলমরিচ গুঁড়ো, আদা কুচি, রসুন কুচি দিয়ে ভালো করে নেড়ে নিন।
– এরপর এতে চিলি সস দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিয়ে রান্না করা গরুর মাংস ঢেলে দিন। এবং ভালো করে নেড়ে ভাজতে থাকুন।
– মাখা মাখা ঝোল হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে ওপরে পেঁয়াজ পাতা ও ধনে পাতা কুচি ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

সূত্র: প্রিয় লাইফ






বিফ কোপ্তা ( কোরবানী স্পেশাল )

উপকরণ : 
গরুর মাংসের কিমা আধা কেজি, আদা-রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ, টক দই ২ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, মরিচ গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, ভিনেগার ১ টেবিল চামচ, পাউরুটি টুকরা ২টি, ডিম ১টি, তেল, লবণ স্বাদমতো ।

 প্রস্তুত প্রণালি :
একটি পাত্রে গরুর মাংসের কিমা নিয়ে এতে আদা-রসুন বাটা, সামান্য টক দই, লবণ, ১ টেবিল চামচ হলুদ, ১ টেবিল চামচ মরিচ, ভিনেগার দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে মেরিনেট করে রাখুন ২-৩ ঘণ্টা। এরপর এতে পেঁয়াজ কুচি, পুদিনা পাতা কুচি (ইচ্ছা), মরিচ কুচি, পানিতে ভেজানো পাউরুটি দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে নিন। একটি প্যানে ডুবো তেলে ভাজার জন্য তেল গরম করে নিন। এবার কিমা দিয়ে ছোট ছোট বল করে নিয়ে ডিমে চুবিয়ে তেলে লাল করে ভেজে নিন। এরপর অপর একটি কড়াইতে তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভেজে নিন। তারপর বাকি সব মসলা দিয়ে কষিয়ে নিন। এবং কোপ্তা বলগুলো দিয়ে নেড়ে নিন ভালো করে। পরিমাণ মতো পানি দিয়ে মৃদু আঁচে রান্না করতে থাকুন। ঝোল ঘন করার জন্য ২ টেবিল চামচ কর্ণফ্লাওয়ার গুলিয়ে নিয়ে দিয়ে ঝোল ঘন করে নামিয়ে নিন। একটি সার্ভিং ডিসে ঢেলে ওপরে বাদাম কিসমিশ কুচি ছড়িয়ে পরিবেশন করুন। চাইলে মুরগির মাংস দিয়ে কোপ্তা তৈরি করতে পারেন।








Source : the lead news






Tuesday, July 19, 2016

আচারি মাংস ( কোরবানী স্পেশাল )

উপকরণ :
গরুর মাংস ১ কেজি,
আম অথবা জলপাইয়ের ঝাল আচার ৩ টেবিল-চামচ,
পাঁচফোড়ন আধা চা-চামচ,
পেঁয়াজকুচি ১ কাপ,
আদাবাটা ১ টেবিল-চামচ,
রসুনবাটা ১ চা-চামচ,
জিরাবাটা ১ চা-চামচ,
সরিষাবাটা ১ টেবিল-চামচ,
মরিচগুঁড়া ১ টেবিল-চামচ,
হলুদগুঁড়া ১ চা-চামচ,
লবণ স্বাদমতো,
দারুচিনি ২ টুকরা,
এলাচ ২টি,
তেজপাতা ১টি,
সরিষার তেল আধা কাপ,
চিনি ১ চা-চামচ,
কাঁচা মরিচ ৮-১০টি।


 প্রণালি :
মাংস টুকরা করে ধুয়ে আচার ও কিছু কাঁচা মরিচ বাদে সব উপকরণ মেখে নিতে হবে। তেল গরম করে পাঁচফোড়নের ফোড়ন দিতে হবে। তাতে মাখানো মাংস ও পরিমাণমতো পানি দিয়ে অল্প আঁচে রান্না করতে হবে। মাংস সিদ্ধ হয়ে পানি শুকিয়ে গেলে আচার ও কাঁচা মরিচ দিয়ে কিছুক্ষণ চুলায় রেখে নামাতে হবে।


Monday, July 18, 2016

মেজবানীর গরুর গোসত রান্না (চট্রগ্রামের প্রিয় রান্না)- কোরবানী স্পেশাল

মেজবানীর গরুর গোসত রান্না (চট্রগ্রামের প্রিয় রান্না)
উপকরনঃ
– এক কেজি গরুর গোসত (হাড় সহ)
– মেজবানী গরুর মাংসের মশলা (দুই কেজির জন্য যে প্যাক পাওয়া যায় তার অর্ধেক)
– তিনটে মাঝারি পেঁয়াজ কুঁচি
– কয়েকটা কাঁচা মরিচ
– লবন (শুরুতে কম দিয়েই শুরু ভাল)
– তেল, হাফ কাপ (গোস্তে চর্বি বেশি থাকলে তেল কম হলেও চলে)

 প্রনালীঃ
কড়াইতে তেল গরম করে লবন যোগে পেঁয়াজ এবং কাঁচা মরিচ ভাঁজুন। পেঁয়াজ নরম হয়ে গেলে এবার প্যাকেট থেকে মেজবানী মশলা একটা কাপে নিয়ে পানি দিয়ে গুলে প্রস্তুত করে নিন এবং ভাঁজা নরম পেঁয়াজে ঢেলে দিন। ভাল করে ভাঁজুন, তেল উপরে উঠে যাবে এবং মশলায় একটা চমৎকার ঘ্রান বের হবে। তাড়াহুড়া করবেন না, এখনে ধৈর্য ধরে রাখুন। কাঁচা মশলার ঘ্রান চলে যেতে দিন। এবার গরুর গোসত দিয়ে দিন। ভাল করে মিশিয়ে নিন। ঢাকনা দিয়ে মাধ্যম আঁচে মিনিট ৩০ রাখুন। মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দিন। গোসত থেকে পানি বের হয়ে কষিয়ে রান্না হতে থাকবে। গরুর গোসত শক্ত বলে হয়ত গোসত থেকে বের হওয়া পানিতে গোসত নরম হবে না ফলে আপনি আরো এক কাপ গরম পানি দিতে পারেন বা তারও বেশি, এটা নির্ভর করবে গোসত কেমন নরম হল তার উপর। গোসত নরম হয়ে এলে ঢাকনা সরিয়ে দিন এবং ঝোল কমাতে চাইলে আগুন বাড়িয়ে দিন।  এই পর্যায়ে ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন, না লাগলে ওকে বলুন। গা গা ঝোল/ মাখা মাখা হলে চুলা থামিয়ে দিন। পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। মোজবানী গরুর মাংস রান্না।







Source : udrajirannaghor.wordpress.com

ভাজা ভাজা মাংসের মজাদার কালাভুনা রেসিপি ( কোরবানি স্পেশাল )

উপকরণ :
প্রথম ধাপ:
গরুর মাংস ১ কেজি (ছোট করে কাটতে হবে)।
আদাবাটা ১ টেবিল-চামচ।
রসুনবাটা ২ চা-চামচ।
পেঁয়াজবাটা ১ টেবিল-চামচ।
লবণ স্বাদ মতো।
মরিচগুঁড়া ২ চা-চামচ।
হলুদগুঁড়া ২ চা-চামচ।
জিরাগুঁড়া ২ চা-চামচ।
ধনেগুঁড়া ২ চা-চামচ।
মাংসের মসলা ২ চা-চামচ (বাজারে পাবেন কিংবা নিজেও তৈরি করতে পারেন)।
দারুচিনি ২ টুকরা।
তেজপাতা ২টি।
এলাচি ৩ থেকে ৪টি।
লবঙ্গ ৩,৪টি।
গরম মসলাগুঁড়া ২ চা-চামচ।
সরিষার তেল ৪ টেবিল-চামচ।

দ্বিতীয় ধাপ:
টালা জিরাগুঁড়া ২ চা-চামচ।
পেঁয়াজকুচি ১টি।
কাঁচামরিচ ৪,৫টি।
তেল ১ কাপ।
 

পদ্ধতি :
প্রথম ধাপ: মাংস কেটে ধুয়ে, পানি ঝরিয়ে সব গুঁড়ামসলা, লবণ, বাটামসলা আর সরিষার তেল দিয়ে মাখিয়ে নিন।

এখন রান্নার পাত্রে তিন টেবিল-চামচ তেল গরম করে, অল্প পেঁয়াজকুচি বাদামি রং করে ভেজে আস্ত গরম মসলাগুলো দিয়ে দিন। ভাজা হলে মাংস দিয়ে ১০ মিনিট কষিয়ে তিন কাপ গরম পানি যোগ করে নেড়ে ঢেকে সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।

মাঝে মাঝে নেড়ে দিন যেন পাতিলের তলায় লেগে না যায়। মাংস সিদ্ধ হয়ে পানি শুকিয়ে গেলে নামিয়ে নিন।

দ্বিতীয় ধাপ: অপর একটি কড়াইতে এক কাপের মতো তেল গরম করে পেঁয়াজকুচি দিয়ে ভাজুন।

পেঁয়াজ হালকা বাদামি রং হলে মাংসগুলো তুলে এই তেলে দিন। মাঝারি আঁচে মাংসগুলো ভাজুন। ভাজা হলে টালা জিরাগুঁড়া আর কাঁচামরিচ উপর দিয়ে ছড়িয়ে নামিয়ে ফেলুন।

পোলাও, নানরুটি, পরোটা সঙ্গে পরিবেশন করুন।








Source : bhorerpakhi.com

Sunday, July 10, 2016

জেনে নিন ভিন্নস্বাদের এই পিজ্জা তৈরির দারুণ সহজ রেসিপি


হ্যাঁ, ছবির এই খাবারটি পিজ্জা। দেখতে যেমন ভিন্নধর্মী, খেতেও তেমনি দারুণ সুস্বাদু। আর সঠিক রেসিপি জানলে তৈরি করা কোন বিষয়ই না। জেনে নিন ফারহানা রহমানের এই দারুণ রেসিপি।

পিজ্জার খামির এর উপকরণ :

২কাপ ময়দা, ১ চা চামচ ঈস্ট, হাফ কাপ দুধ, ১টেবিল চামচ চিনি, হাফ চা চামচ লবণ, ৪ টেবিল চামচ তেল , খামির নরম করার জন্য আরো খানিকটা কুসুম গরম দুধ (যদি লাগে)

টপিং-এর উপকরণ :

বিভিন্ন রং এর ক্যাপ্সিকাম(আপনি চাইলে যে কোনো সবজি দিতে পারেন), ১ টি ছোট পেঁয়াজ, রান্না করা মুরগির মাংসের ছোট ছোট টুকরো অথবা কিমা/সসেজ (এতে সময় বাঁচে), ঝুরি করা মোজ্জারেলা চীজ, ১ টেবিল চামচ শুখনো অরিগানো *একটু গোলমরিচের গুঁড়ো।

পিজ্জা সসের উপকরণ :

২টি পাকা টমাটো কুচি (উপরের পাতলা আবরণটি তুলে ফেলতে হবে), ১ টেবিল চামচ পেঁয়াজ কুচি ,১ চা চামচ রসুন কুচি , লবণ স্বাদ মত, হাফ চা চামচ গোলমরিচ এর গুঁড়ো , হাফ চা চামচ লাল মরিচের গুঁড়ো, হাফ চা চামচ অরিগানো ,২ টেবিল চামচ তেল , দেড় চা চামচ চিনি ।

পদ্ধতি :

-প্রথমেই খামির করে নিন। দুধ গরম করে চিনি মিশিয়ে নিন। আঙুল ডুবানো যায় এমন গরম থাকতে ঈস্ট গুলিয়ে দিন। এভাবে ৫ মিনিট ঢেকে রাখুন। ৫ মিনিট পর ময়দা মিশিয়ে দিন। অতিরিক্ত দুধ কুসুম গরম করে খামিরে ব্যবহার করুন। খামির খুবই নরম করতে হবে। নইলে পিজ্জা শক্ত হবে। লবন মেশান। তেল দিয়ে মিশিয়ে গোল বল বানিয়ে একটি বড় বাটিতে ২ ঘন্টা ঢেকে রাখুন। বাটিটি গরম কোনো জায়গাতে রেখে দিন।
-এবার সস বানিয়ে নিন। পেঁয়াজ, রসুন তেলে ভেজে কুচি করা টমাটো দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ ভেজে চিনি বাদে সব উপকরণ এবং একটু পানি দিয়ে ঢেকে দিন। চামচ দিয়ে চেপে চেপে টমাটো গলিয়ে দিতে হবে। পানি শুকিয়ে আসলে চিনি দিয়ে নামিয়ে নিন।
-টপিং এর জন্য ক্যাপ্সিকাম ও পেঁয়াজ কুচি করে রেখে দিন।
-২ ঘন্টা পর পিজ্জার খামির ফুলে উঠবে। হাত দিয়ে চেপে বাতাস বের করে দিয়ে খামিরকে ৫ ভাগে ভাগ করুন। হাত দিয়ে টেনে টেনে প্রত্যেকটি ভাগ দিয়ে ছোট ছোট মোটা রুটি করুন। এবার টমাটো সস মাখিয়ে দিন রুটির উপরে। চীজ বিছিয়ে দিন। ক্যাপ্সিকাম,মুরগির টুকরো ও পেয়াজ কুচি ছরিয়ে দিন। এর উপর আরো একটু চীজ ছড়িয়ে দিয়ে অরিগানো এবং গোলমরিচের গুঁড়ো ছিটিয়ে দিন।
-প্রিহিটেট ইলেক্টিক ওভেনে ১৯০-২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ১৫-২০ মিনিট বেক করুন। হয়ে গেলে ৫ মিনিট রেখে দিন পিজ্জা সেট হওয়ার জন্য। ব্যাস, তৈরি আপনার পিজ্জা।













সূত্র: প্রিয় লাইফ

দারুণ স্বাদে আলু-চিংড়ির কাটলেট


চিংড়ি আর আলু- দুটোই নিজ নিজ ক্ষেত্রে দারুণ জনপ্রিয় একটি খাবার। আলুর চপ যেমন খেয়েছেন, নিশ্চয়ই খেয়েছেন মুচমুচে করে ভাজা চিংড়িও? এই দুটি খাবারের স্বাদ এক ডিশে নিয়ে আসে যে খাবারটি, সেটা হলো এই চিংড়ি কাটলেট । তৈরি করতে যেমন সোজা, খেতে তেমনই মজাদার। বিকেলের মুচমুচে নাস্তায়, অতিথি আপ্যায়নে কিংবা বাচ্চাদের টিফিনে মানিয়ে যায় দারুণ। স্বাদে যেমন মজাদার, দেখতেও তেমনই সুন্দর। আসুন, জেনে নেই আলু-চিংড়ির কাটলেট তৈরির সহজ রেসিপিটি।
উপকরণ-
বড় সাইজের চিংড়ি – ৫ টি ( মাথা ও খোসা বাদ দিয়ে শুধু লেজ থাকবে, পিঠে হালকা করে কয়েকটি চিড় দিয়ে নিন। এতে চিংড়ি গুলো সেদ্ধ করার পর সোজা থাকবে)
আলু সিদ্ধ – ৫০০ গ্রাম ( ভর্তা করা)
জিরা গুঁড়া -১ চা চামচ
আদা বাটা – ১ চা চামচ
ধনে গুঁড়া – ১ চা চামচ
গরম মশলা গুঁড়া – ১ চা চামচ
লবন – স্বাদ মতো
কাঁচা মরিচ কুচি – ৩ টি
ধনে পাতা কুচি – পরিমান মতো
ভিনেগার – সামান্য
ডিম – ২ টি
বিস্কিটের গুঁড়া – ১ কাপ
সয়াবিন তেল – ভাজার জন্য

প্রনালি-
-আদা বাটা , ভিনিগার ও সামান্য লবন পানিতে মিশিয়ে চুলায় ফুটতে দিন । পানি ফুটে উঠলে এর ভেতর চিংড়ি মাছগুলো দিয়ে কিছু সময় সিদ্ধ করে নিন । সিদ্ধ করা হয়ে গেলে পানি ঝরিয়ে নিন ।
-আলু সিদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে ভর্তা করে নিন । আলুর সাথে জিরা গুঁড়া , ধনে গুঁড়া , গরম মশলা গুঁড়া, কাঁচা মরিচ কুঁচি , ধনে পাতা কুচি ও লবণ মিশিয়ে ভাল করে মেখে নিন ।
-এবার মাখানো আলু কাটলেটের আকারে গড়ে এর ভিতর একটা করে চিংড়ি এমন ভাবে দিন যাতে লেজটা বেরিয়ে থাকে ।
-২ টি ডিম একটু লবন দিয়ে ফেটিয়ে নিন । এবার কাটলেট গুলো ডিমে ডুবিয়ে বিস্কিটের গুঁড়ায় জড়িয়ে ফ্রিজে কিছু সময় সেট হতে দিন ।
-১ ঘণ্টা পর ফ্রিজ থেকে কাকলেট গুলো বের করে গরম তেলে সোনালী করে ভেজে তুলুন । চাটনি বা সসের সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার আলু চিংড়ির কাটলেট ।













Source : rokomarinews

Monday, July 4, 2016

"পারফেক্ট" রসগোল্লা তৈরির সবচাইতে সহজ "সিক্রেট রেসিপি"

রসগোল্লা খেতে সবাই ভালোবাসেন এটা বলাই বাহুল্য। বাঙালি মাত্রই "মিষ্টি" শুনলে সবার আগে চোখের সামনে ভেসে ওঠে রসগোল্লার চেহারা। আজকাল অনেকেই বাড়িতে রসগোল্লা তৈরি করে থাকেন, রেসিপি অনেকেই জানেন। কিন্তু একটু লক্ষ্য করে দেখুন,বাড়িতে তৈরি বেশিরভাগ রসগোল্লাই কেমন যেন চ্যাপ্টা হয়ে যায় নিখুঁত গোল না হয়ে। অনেকেরই রসগোল্লার গায়ে কেমন ফাটা ফাটা দাগ হয়,মসৃণ হয় না। অনেকেরটা খেতে স্পঞ্জ রসগোল্লার মত হয়ে যায়। সব মিলিয়ে ঠিক যেন দোকানের মতন রসগোল্লা কিছুতেই তৈরি হয় না বাড়িতে।

কিন্তু কেন? কী সেই রহস্য?
সে রহস্যের পর্দা উন্মোচন করতেই আমাদের এই বিশেষ লেখা। দেয়া হলো রসগোল্লা তৈরির সব চাইতে সহজ সেই সিক্রেট রেসিপি, যেটায় আপনার তৈরি রসগোল্লা হবে মিষ্টির দোকানের চাইতেও ভালো ও মজাদার। অনেকেরই ধারণা রসগোল্লা তৈরি করতে হয় একদম তাজা ছানা দিয়ে। জেনে রাখুন,এই তাজা ছানার কারণেই আপনার রসগোল্লা নিখুঁত হয় না একেবারেই!

উপকরণ-

রসগোল্লার ছানা ১ কাপ (নিচে ছানা তৈরির প্রনালি দেয়া আছে)
চিনি দেড় কাপ
পানি ছয় কাপ
ময়দা দুই চা চামচ
চিনি দুই চা চামচ
এলাচ গুঁড়া পৌনে এক চা চামচ
গোলাপজল এক-দুই চা চামচ (ইচ্ছা)




প্রণালি:

-রসগোল্লার ছানা তৈরি করে বাতাসে ছয়-সাত ঘণ্টা ছড়িয়ে রাখুন।
-চিনির সঙ্গে পানি দিয়ে চুলায় দিন। ফুটে ওঠার পর সিরার ওপর থেকে ময়লা তুলে ফেলুন। চুলার আঁচ কমিয়ে রাখুন।
-ছানা হাতের তালু দিয়ে মথে নিন। ময়দা, দুই চা চামচ চিনি ও এলাচ গুঁড়া দিয়ে ছানা মথুন। ছানা ১৫ থেকে ২০ ভাগ করে গোল করে রাখুন।
-সব ছানার বল একবারে চুলার ওপর সিরায় ছাড়ুন। আঁচ বাড়িয়ে দিন। কিছুক্ষণ পর রসগোল্লা সিরার ওপর ভেসে উঠবে। বড় চামচ বা হাতা দিয়ে রসগোল্লা সিরায় ডুবিয়ে হাঁড়ি ঢেকে দিন।
-২০-২৫ মিনিট পর বাটিতে পানি নিয়ে একটি রসগোল্লা ছাড়ুন। পানিতে রসগোল্লা ডুবে গেলে এবং আকার ঠিক থাকলে চুলা থেকে নামিয়ে এক কাপ পানি ছিটিয়ে দিয়ে খোলা রাখুন।
-ঠান্ডা হলে সিরাসহ রসগোল্লা একটি বড় বাটিতে ঢালুন। এক-দুই চা চামচ গোলাপজল দিন। সাত-আট ঘণ্টা পর রসগোল্লা পরিবেশন করুন।


রসগোল্লার ছানা তৈরির উপকরণ-
টাকটা দুধ ১ লিটার, সিরকা ৪ টেবিল চামচ।

প্রনালি-

১) সিরকার সঙ্গে সমান পরিমাণ পানি মেশান।
২) দুধ চুলায় দিন। ফুটে উঠা মাত্রই সিরকা দিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন। ঢেকে দিন।
৩) দুধের ছানা ও পানি আলাদা হলে সঙ্গে সঙ্গে দুধ একটি কাপড় বা ছাঁকনিতে ঢেলে নিন। ভালো করে কলের নিচে দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে টক ভাব কম হবে ও ছানা ঠাণ্ডা হবে। এবার পানি ঝরতে দিন এক ঘণ্টা।
৪) এক ঘণ্টা পর প্লেটে ছড়িয়ে রাখুন ৫/৬ ঘণ্টার জন্য। তারপর রসগোল্লা তৈরি করুন।







Source : priyo.com

চাইনিজ সিজলিন চিকেন

উপকরণ :
হাড়ছাড়া চিকেন ফিংগার কাট ১ কাপ,
বরবটি ,
আলু,
গাজর ফিংগার কট ১/২ কাপ করে টমেটো ১টি,
ডিম ১ টি,
কর্ণফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ,
পেয়াজ মাঝারি সাইজের ৪/৫ টি,
আদা রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ,
লবন স্বাদমতো,
টেষ্টিং সল্ট ১ চা চামচ,
সয়সস ২ চা চমচ,
ঘি ১ চা চমচ,
তেল ২টেবিল চামচ,
কাচামরিচ ঝাল অনুযায়ি,
গুলমরিচ বড় ১ চিমটি ,
তেল ভাজার জন্য।
 প্রণালী:
২টি পেয়াজকে ফিংগার কাটে কেটে সবজি ও পেয়াজ ৭০% ফ্রাই করুন , চিকেনকে ডিম ও কর্ণফ্লাওয়ার বা এরারুট দিয়ে ডিপ ফ্রাই করুন। তারপর প্যান এ তেল দিয়ে বাকি ২টি পেয়াজকে কুচি করে দিন ,পেয়াজ একটু লাল হলে আদা রসুন দিয়ে সবজ্বি টমেটো সহ ,চিকেন ও লবন দিন। একটু নেড়ে পানি অল্প করে দিয়ে ঢেকে দিন যেনো সবজি সেদ্ধ হয়ে যায়। তারপর কাচামরিচ, টেষ্টিং সল্ট, গোলমরিচের গুড়া ও সয়াসস দিয়ে নামিয়ে নিন। পরিবেশনের সময় সিজলিন কড়াইটাকে চুলায় বসিয়ে খুব লাল করে ১টি পেয়াজ কুচি ছেড়ে একটু ভেজে কড়াইটা কাঠের টুকরার উপর রেখে ঘি দিয়েই রান্না করা সিজলিন ঢেলে দিন।রাইস বা নানের সাথে পরিবেশন করুন।





Source : মায়ের হাতের রান্না

Sunday, July 3, 2016

মজার রেসিপি বার-বি-কিউ চিকেন

উপকরণ:

মুরগী – ১ টি ( ৪/৮ টুকরা করে কাটা ),
টক দই – ৪ টেবিল চামচ,
বারবিকিউ সস – ২ চা চামচ,
গোল মরিচের গুঁড়া – আধা চা চামচ,
শুকনা মরিচের গুঁড়া – আধা চা চামচ,
আদা বাটা – ২ চা চামচ,
রসুন বাটা – ২ চা চামচ,
তেজ পাতা – ২ টি,
লবঙ্গ – ২ টি,
লবন – স্বাদ মতো,
ধনে পাতা কুচি – সাজাবার জন্য,
জাফরান – এক চিমটি

প্রনালি:

মুরগী ধুয়ে পরিষ্কার করে পানি ঝরিয়ে রাখুন ।একটি পাত্রে দই নিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিন ।এবার দই এর সাথে বারবিকিউ সস , গোল মরিচের গুঁড়া , শুকনা মরিচের গুঁড়া , আদা বাটা , রসুন বাটা , লবন , তেজপাতা , লবঙ্গ ও সামান্য জাফরান ভাল মতো মিশিয়ে নিন ।দই এর মিশ্রণের সাথে মুরগীর টুকরা গুলো দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে ম্যারিনেট করে রাখুন কমপক্ষে আধা ঘণ্টা ।এবার ম্যারিনেট করা মুরগী ওভেনে ২৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ১০ মিনিট গ্রিল করে নিন ।গ্রিল করার সময় মাঝে মাঝে সামান্য মাখন মুরগীর গায়ে ব্রাশ করে দিন , এতে চিকেনের স্বাদ আরও বেড়ে যাবে ।এক পিঠ হয়ে গেলে অপর পিঠটাও একই ভাবে আরও ১০ মিনিট গ্রিল করে নিন ।দুই পিঠ ভাল করে গ্রিল করা হয়ে গেলে ওভেন থেকে বের করে প্লেটে সাজিয়ে ওপরে সামান্য গোল মরিচের গুঁড়ো ও ধনে পাতা কুচি ছড়িয়ে দিন ।নান রুটি বা গ্রিন সালাদের সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন জিভে জল আনা বার-বি-কিউ চিকেন ।








Source : newbd

খুব সহজে ঘরেই তৈরি করুন “সুপার সফট” বার্গার বান!

একদম নরম, তুলতুলে, মনের মত বার্গার বান আর কিনতে হবে না। বরং নিজেই তৈরি করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিতে পারবেন।

উপকরণ :
ময়দা – আড়াই কাপ
ঈষ্ট – আড়াই চা-চামচ
বেকিং পাউডার – এক চা-চামচ
ডিম – দুইটা
তরল দুধ – ১/৪ কাপ (কুসুম গরম)
চিনি – ১ টেবল চামচ (গুঁড়ো করে নিন)
ভ্যানিলা ফ্লেভার – ১ চা-চামচ
মাখন – ২ টেবিল চামচ
লবণ – আধা চা-চামচ
সিরকা – ২ চা-চামচ।

 প্রণালী :
-ময়দা ও বেকিং পাউডার একসাথে চেলে নিন। ডিম ফেটে নিন।
-একটি পাত্রে সামান্য গরম পানিতে চিনি ও ঈষ্ট মিশিয়ে রাখুন ১০ মিনিট।
-ঈষ্ট ফুলে উঠলে ডিম বাদে সব উপকরণ একসাথে মিলিয়ে অল্প অল্প করে ডিম মিলিয়ে ময়ান করুন। যখন মনে হবে আর ডিম দিলে নরম হয়ে যাবে তখন ডিম ঢালা বন্ধ করুন। -এবার বেশ কিছুক্ষণ ময়ান করে খামিরটি একটি বড় পাত্রে রেখে ঢেকে দিয়ে গরম জায়গায় এক ঘন্টা রাখুন ফোলার জন্য।
-এক ঘন্টা পর তা ফুলে দ্বিগুণ হলে ময়ান দিয়ে ছোট ছোট বল বানিয়ে বেকিং ট্রেতে নির্দিষ্ট দূরত্বে রেখে ফুলতে দিন। আধা ঘন্টা পর এর ওপর বাকি ডিমের সাথে অল্প দুধ মিশিয়ে ব্রাশ করে একটু তিল ছিটিয়ে বেক করুন ১৭০ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপে ১৫-২০ মিনিট। -বেকিং এর সময় কোথাও যাবেননা, কারণ অনেক সময় বেশি বেক হয়ে যায় বা ওপরটা পুড়ে পুড়ে যায়।
-ব্রেডের ওপরে রং ধরলেই ওভেন বন্ধ করে ওভেন থেকে নামিয়ে তা কিছুক্ষণ মোটা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন। তবে গরম গরম খেতে বেশি মজা লাগে।
-বেকিং ট্রেতে চার থেকে পাঁচটার বেশি দিবেন না, গায়ে গায়ে লেগে যাবার ভয় আছে।




Source : bhorerkagoj

Wednesday, June 29, 2016

( ভিডিও সহ ) ঈদ স্পেশাল রেসিপি ফিরনি

উপকরণ: 
তরল দুধ ২ লিটার,
গুঁড়া দুধ ঘন করে গুলিয়ে নেওয়া ১ কাপ,
কনডেন্সড মিল্ক ১ কৌটা,
জাফরান এক চিমটি,
কাঠবাদাম,
কাজুবাদাম,
পেস্তা কুচি, কিশমিশ,
এলাচি,
দারুচিনি পরিমাণমতো,
পোলাও চাল আধা কাপ (চাইলে গুড়ো করে দিতে পারেন) ।





প্রণালি: 
তরল দুধ পাত্রে ঢেলে এলাচি, দারুচিনি ইত্যাদি দিয়ে নাড়ুন। কিছুক্ষণ নেড়ে গুলিয়ে রাখা পাউডার দুধ ঢেলে দিন। ঘন হয়ে এলে চাল দিয়ে নাড়ুন। কনডেন্সড মিল্ক দিন। দু-তিন বলক ওঠার পর ঘন হয়ে আসবে।
কনডেন্সড মিল্ক দিলে আর চিনি দরকার হয় না, তবে আরও বেশি মিষ্টি খেতে চাইলে চিনি দিন। কিশমিশ, জাফরান ও অল্প পরিমাণে বিভিন্ন বাদাম কুচি ঢেলে নেড়ে নিন। ঘন হয়ে ঘ্রাণ ছড়ালে নামিয়ে নিন।

এবার পাত্রে ঢেলে বাকি বাদাম কুচি, জাফরান ওপরে ছড়িয়ে দিয়ে পরিবেশন করুন।

ভিডিও দেখুন











( ভিডিও সহ ) এরাবিয়ান খাবার বাসবুসা তৈরির সহজ রেসিপি

বাসবুসা একটি এরাবিয়ান খাবার। অনেকেই হয়ত এই নামে একে চিনেন না। সুজি দিয়ে খুব সহজেই তৈরি করা যায় এই খাবারটি। আর খেতে খুবই সুস্বাদু খাবারটি সবারই খুব ভাল লাগবে।তাহলে চলুন দেখে আসি কিভাবে তৈরি করতে হয় বাসবুসা আর তৈরি করে নিজে খান ও খেতে দিন আপনার প্রিয়জনদের।

উপকরণসমূহ

সুজি -১ কাপ
নারকেল কোরা -১ কাপ
ময়দা -১/২ কাপ
টক দই -২ টেবিল চামচ
বেকিং পাউডার -২ চা চামচ
ডিম – ২ টা
মাখন – ১/২ কাপ
লেবুর খোসা কুচি -১ টেবিল চামচ
চিনি -১/২ কাপ
সিরার জন্য
চিনি -২ কাপ
পানি -১ কাপ
লেবুর রস -২ টেবিল চামচ



প্রস্তুত প্রনালী

– প্রথমে সিরার উপকরন বাদে বাকি সবউপকরন এক সাথে ভালো ভাবে মাখিয়ে ৮” মোল্ডে ঢেলে ফ্রিজে ১/২ ঘন্টা রাখতে হবে। ওভেন ১৯০ প্রি হিট করতে হবে।
– এবার মোল্ড টা ফ্রিজ থেকে বার করে ৪০ মিনিট ওভেনে বেক করতে হবে।
– এবার সিরাটা বানিয়ে ওভেন থেকে বাসবুসাটা বার করে গরম থাকতেই তাতে সিরাটা ঢেলে দিতে হবে।
– বাসবুসাটা সব সিরাটা টেনে নিলে একটু ঠান্ডা হলে টুকরা টুকরা করে কেটে উপরে পেস্তা দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করি এই মজাদার কেক।

ভিডিও সহ রেসিপি
















Tuesday, June 28, 2016

( ভিডিও সহ ) শত বছরের ঐতিহ্য সৌদি ইফতারি 'খেবচা'

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে  মদিনার বিত্তবানরা প্রতিদিন ইফতারের আয়োজন করেন।  এ আয়োজনকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইফতারের আয়োজন দাবি করেছে আরব নিউজ। আরব নিউজ সুত্রে জানা যায় প্রতিদিন এখানে প্রায় ২,৫০,০০০ হাজার যিয়ারত কারিদের জন্য ইফতারের আয়োজন করা হয়। 

তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, শত বছরের এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে বিভিন্ন ধরনের খাবার পরিবেশনের প্রতিযোগিতা শুরু হয়। মসজিদে নববীর রাস্তায় রাস্তায় শিশুরা দাঁড়িয়ে যায় ইফতার নিয়ে। প্রতিদিন আসরের নামাজের পর থেকে শুরু হয় ইফতারের পরিবেশনের প্রস্তুতি।

সাধারণত মসজিদের ভিতর খেবচা (সৌদি আরবের জাতীয় খাবার), খাবারের মধ্যে থাকে, খেজুর, লেবান, টক দহি, শরবত, ফল, লাচ্ছি, রুটি, চা, কফি, গাহওয়, আর তৃষ্ণা নিবারনে থাকে জমজমের পানি। আর মসজিদের বাহিরের ময়দানে থাকে খেবসা (সৌদি আরবের জাতীয় খাবার) সহ উপরোক্ত আইটেম গুলো। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসা নবী প্রেমীদের আপ্যায়নে দুপুর থেকে শুরু হয় ইফতার বানানোর কাজ, কেউ নিজ বাড়ীতে, কেউ রেস্টুরেন্ট থেকে ইফতার বানিয়ে পরিবেশন করেন। তবে এক্ষেত্রে প্রবাসী বাংলাদেশীরাও পিছিয়ে নেই।






Monday, June 27, 2016

( ভিডিও সহ ) রেস্টুরেন্টের মত ক্রিসপি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এখন ঘরেই

ফাস্টফুড আইটেম খেতে গেলে সাথে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই অর্ডার না দিয়ে থাকতে পারেন না কেউই। অনেকে আবার শুধু ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেতে পছন্দ করেন। বন্ধু বান্ধবের আড্ডায় কিংবা বিকেলে একটু হালকা নাস্তায় ফ্রেঞ্চ ফ্রাই সকলেই বেশ পছন্দ করেই খান। বিশেষ করে বাচ্চাদের কাছে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বেশ পছন্দের একটি খাবার। অনেকেই বাসায় ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরি করে নিতে পারেন, কিন্তু সমস্যা হলো রেস্টুরেন্টের মতো তা বেশি ক্রিসপি হয় না। তাই আজকে শিখে নিন রেস্টুরেন্টের স্বাদের ক্রিসপি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরির বিশেষ পদ্ধতিটি।


উপকরণঃ
- লম্বাটে বড় আকারের আলু ৪ টি (খোসা সহজেই উঠে আসে এমন আলু)
- পানি
- লবণ স্বাদমতো
- তেল ভাজার জন্য





প্রস্তুত প্রণালি ভিডিও সহ
















( ভিডিও সহ ) রেস্টুরেন্টের মত ক্রিসপি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এখন ঘরেই2

ফাস্টফুড আইটেম খেতে গেলে সাথে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই অর্ডার না দিয়ে থাকতে পারেন না কেউই। অনেকে আবার শুধু ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেতে পছন্দ করেন। বন্ধু বান্ধবের আড্ডায় কিংবা বিকেলে একটু হালকা নাস্তায় ফ্রেঞ্চ ফ্রাই সকলেই বেশ পছন্দ করেই খান। বিশেষ করে বাচ্চাদের কাছে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বেশ পছন্দের একটি খাবার। অনেকেই বাসায় ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরি করে নিতে পারেন, কিন্তু সমস্যা হলো রেস্টুরেন্টের মতো তা বেশি ক্রিসপি হয় না। তাই আজকে শিখে নিন রেস্টুরেন্টের স্বাদের ক্রিসপি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরির বিশেষ পদ্ধতিটি।


উপকরণঃ
- লম্বাটে বড় আকারের আলু ৪ টি (খোসা সহজেই উঠে আসে এমন আলু)
- পানি
- লবণ স্বাদমতো
- তেল ভাজার জন্য






 প্রস্তুত প্রণালি ভিডিও সহ























ঈদ স্পেশাল রেসিপি কুনাফা ভিডিও সহ

ঈদ স্পেশাল রেসিপি কুনাফা :
'কুনাফা' নামটা অনেকের কাছে অপরিচিত লাগছে। অনেকে ভাবছেন এটা জাতীয় খাবার। 'কুনাফা' মূলত আরবীয় একটি মিষ্টি জাতীয় খাবার যা রমজান মাসে খুবই জনপ্রিয়তা পায় আরব দেশে। আমরা বাঙালিরাও মিষ্টি পাগল জাতি।

নানা ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবার আমরা বেশ পছন্দ করি। আর নতু খাবারের স্বাদ গ্রহণ করতে কার না ভালো লাগে। আজকে চলুন এই ভিনদেশী ভিন্ন স্বাদের মিষ্টি একটু চেখে দেখা যাক। তাই ঝটপট  শিখে নিন একেবারেই ঝামেলাবিহীন খুব সহজে আরবীয় মিষ্টি ‘কুনাফা’ তৈরির রেসিপিটি।









ভিডিও উপভোগ করুন
















Sunday, June 26, 2016

এরাবিয়ান খাবার বাসবুসা তৈরির সহজ রেসিপি

বাসবুসা একটি এরাবিয়ান খাবার। অনেকেই হয়ত এই নামে একে চিনেন না। সুজি দিয়ে খুব সহজেই তৈরি করা যায় এই খাবারটি। আর খেতে খুবই সুস্বাদু খাবারটি সবারই খুব ভাল লাগবে।তাহলে চলুন দেখে আসি কিভাবে তৈরি করতে হয় বাসবুসা আর তৈরি করে নিজে খান ও খেতে দিন আপনার প্রিয়জনদের।

উপকরণসমূহ

সুজি -১ কাপ
নারকেল কোরা -১ কাপ
ময়দা -১/২ কাপ
টক দই -২ টেবিল চামচ
বেকিং পাউডার -২ চা চামচ
ডিম – ২ টা
মাখন – ১/২ কাপ
লেবুর খোসা কুচি -১ টেবিল চামচ
চিনি -১/২ কাপ
সিরার জন্য
চিনি -২ কাপ
পানি -১ কাপ
লেবুর রস -২ টেবিল চামচ



প্রস্তুত প্রনালী

– প্রথমে সিরার উপকরন বাদে বাকি সবউপকরন এক সাথে ভালো ভাবে মাখিয়ে ৮” মোল্ডে ঢেলে ফ্রিজে ১/২ ঘন্টা রাখতে হবে। ওভেন ১৯০ প্রি হিট করতে হবে।
– এবার মোল্ড টা ফ্রিজ থেকে বার করে ৪০ মিনিট ওভেনে বেক করতে হবে।
– এবার সিরাটা বানিয়ে ওভেন থেকে বাসবুসাটা বার করে গরম থাকতেই তাতে সিরাটা ঢেলে দিতে হবে।
– বাসবুসাটা সব সিরাটা টেনে নিলে একটু ঠান্ডা হলে টুকরা টুকরা করে কেটে উপরে পেস্তা দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করি এই মজাদার কেক।















Source : BD Ramani

মজার রেসিপি সুজির কেক

উপকরণ –
১ কাপ সুজি
২ কাপ চিনি
দেড় কাপ কোড়ানো নারকেল
হাফ কাপ দুধ
১ কাপ মাখন
৩ চামচ ভ্যানিলা এসেন্স
১ চামচ ময়দা
সামান্য বেকিং পাউডার
সামান্য নুন
৩টি ডিম
প্রনালী :       
প্রথমে মিক্সারে নারকেল ও ভ্যানিলা এসেন্স বেটে নিন।
এবার একটি পাত্রে বাটার ও চিনি ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
অন্য একটি বাটিতে ডিম ফাটিয়ে দিন।
এবার চিনি ও বাটারের মিশ্রণের মধ্যে ডিম ঢেলে দিন।
এবার ভালোভাবে উপকরণগুলো মিশিয়ে নিনয
বাটিতে এবার সুজি মেশান।
এবার তাতে কোড়ানো নারকেল মেশান।
তাতে সামান্য নুন ও বেকিং পাউডার ও ভ্যানিলা এসেন্স দিন।
ভালোভাবে সব উপকরণগুলো মিশিয়ে নিন।
এবার বাটিতে দুধ মেশান।
বেকিং প্যান নিন।
প্যানের গায়ে সামান্য মাখন ও ময়দা লাগিয়ে নিন।
এবার তাতে ব্যাটার দিয়ে ওভেনে বেক করতে দিন।

ব্যাস, তৈরি বাথ কেক।চায়ের সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন।

















Source : bangla.eenaduindia.com

ঈদ স্পেশাল রেসিপি নওয়াবি বিরিয়ানি

চলে এলো ঈদ। ঈদের দিন দুপুরে অনেকেই হয়তো সুন্দর লোভনীয় আর স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার জন্য অপেক্ষা করে থাকে। ঈদের আনন্দ কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয় বাহারি সব রেসিপি । এমন রান্না যা সবাই খেয়ে বলবে ওয়াও আজ সত্যিই ঈদ। তাই এবার ঈদে আপনার বাসায় রান্না করুন স্পেশাল রেসিপি নওয়াবি বিরিয়ানি।


নওয়াবি বিরিয়ানি প্রস্তুত প্রণালী

উপকরণ:
১. বাসমতি চাল ১ কেজি,
২. খাশির মাংস(ছোট টুকরো করে কাটা) ২ কেজি,
৩. পেঁয়াজ কুঁচি ৭টি, আদা রসুন বাটা ২ চা চামচ,
৪. গরম মসলা গুঁড়া ১ চা চামচ, শুকনো মরিচ ৫টি,
৫. দারুচিনি ৩ টুকরো, দই ২ কাপ (ফেটানো),
৬. এলাচ ৫টি, গোল মরিচ ৮টি, লবঙ্গ ৮টি,
৭. শাহীজিরা ১ চা চামচ,
৮. হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ,
৯. জাফরান সামান্য সঙ্গে আধা কাপ দুধ,
১০. ধনে বা পুদিনাপাতা কুঁচি ১ চা চামচ,
১১. আলুবোখারা, কিসমিস,
১২. বাদাম, শুকনো ফল, ঘি, লবণ স্বাদ মতো।




প্রণালী:
পাত্রে ঘি গরম করে আলুবোখারা, কিসমিস, বাদাম, শুকনো ফল একটু লবণ দিয়ে ভেজে তুলুন। এবার পেঁয়াজ বেরেস্তা করে নিন। দই, আদা পেঁয়াজ-রসুন-পেস্ট, হলুদ গুঁড়া ও লবণ দিয়ে মাংস মেরিনেট করে রাখুন। একটি পাত্রে ঘি গরম করে মাংস দিয়ে রান্না করুন। এবার অন্য একটি পাত্রে ঘি গরম করে গোটা মশলাগুলো কিছুক্ষণ ভেজে চাল দিন। এখন লবণ দিয়ে পরিমাণ মতো গরম পানি দিয়ে পোলাও রান্না করুন। লক্ষ রাখবেন যেন পোলাও কিছুটা কম সিদ্ধ হয়। বড় একটি পাত্রে প্রথমে কিছু পোলাও তারপর মাংস দিয়ে একটু একটু গরম মসলার গুঁড়া দিন, এভাবে কয়েকটি লেয়ার করুন। জাফরান ভেজানো দুধ দিয়ে দিন।
সবশেষে ভাজা আলুবোখারা, কিসমিস, বাদাম, শুকনো ফল দিন এবার ২০ মিনিটের জন্য চুলার আচঁ কমিয়ে পাত্রের মুখে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখুন।
নওয়াবি বিরিয়ানি সার্ভিং ডিশে তুলে ওপরে ধনে বা পুদিনাপাতা কুঁচি ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেষণ করুন।




Source : fns24

Saturday, June 25, 2016

ঈদ স্পেশাল রেসিপি চিলি চিকেন

উপকরণঃ 
মুরগির মাংস ৫০০ গ্রাম,
৪ চামচ ভিনিগার,
৬ চামচ সোয়া সস,
৪ চামচ টম্যাটো সস,
২ চামচ চিলি সস,
পিঁয়াজ কুচোনো (৮ টা),
লঙ্কা কুচোনো(৪ টে),
ক্যাপসিকাম কুচোনো (২ টো),
সাদা তেল,
নুন ও
মিষ্টি প্রয়োজন মতো।

প্রণালীঃ
প্রথমে ভালো করে মাংস ধুয়ে নিয়ে তাতে ভিনিগার, সোয়া সস, টম্যাটো সস, চিলি সস দিয়ে মাখিয়ে রাখতে হবে ঘণ্টা খানেক।
এবার কড়াই তে পরিমাপ মতো সাদা তেল দিয়ে গরম হয়ে এলে কুচোনো পিঁয়াজ ছেড়ে ধীরে ধীরে ভেজে লাল করে নিতে হবে। এবার ক্যাপসিকাম কুচোনো ওর মধ্যে দিয়ে ভেজে নিতে হবে। তার পর ম্যারিনেট করা মাংস দিয়ে নাড়তে হবে খুব ভালো করে।ঝোল কিছুক্ষণ পর ফুটতে আরম্ভ করলে তাতে এক চামচ কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে নিলেই তৈরি রান্না।এবার নামিয়ে পরিবেশন করতে হবে ফ্রায়েড রাইস এর সাথে গরম চিলি চিকেন।


















Source : মায়ের হাতের রান্না

Friday, June 24, 2016

শাহ্জানি বিরিয়ানি

উপকরণ :

বাসমতি চাল ৫০০ গ্রাম, 
আদাবাটা ১ টেবিল-চামচ, 
খাসির রানের মাংস ১ কেজি, 
রসুনবাটা ১ চা-চামচ, 
টকদই ১ কাপ, 
জিরা-বাটা ১ চা-চামচ, 
কেওড়া জল ৪ টেবিল-চামচ, 
এলাচি-দারচিনি-জয়ফল-জয়ত্রী-শাহী জিরাগুড়া ১ চা-চামচ, 
জাফরান সিকি চা-চামচ,
ঘি আধা কাপ , 
চিনি ১ টেবিল-চামচ, 
তেল আধা কাপ, 
লবন স্বাদমত, 
পিয়াজ কুচি আধা কাপ, 
ঘোল মরিচের গুড়া আধা চা চামচ, 
নারকেলের দুধ ২ কাপ, 
মাওয়া সিকি কাপ, 
কাজুবাদাম কুচি সিকি কাপ, 
শাহিজিরা আধা চা-চামচ, 
কাঠবাদাম কুচি সিকি কাপ, 
কাচামরিচ ৬-৭ টি, 
কিশমিশ সিকি কাপ , 
তরল দুধ আধা কাপ।


  
প্রণালী: 

চাল ২০ মিনিট ভিজিয়ে জল ঝরিয়ে নিন। জাফরান ১ টেবিল-চামচ কেওড়া জল ও আধা কাপ দুধ দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন। চালের চার গুন জল হাড়িতে দিয়ে তাতে লবন, শাহিজিরা, দারুচিনি ও এলাচ দিয়ে সাথে চালগুলো দিয়ে ফুটিয়ে নিন। চাল সামান্য শক্ত থাকতে কাচামরিচ দিয়ে নামিয়ে জল ঝরিয়ে নিন। 
অন্য পাত্রে ২ টেবিল-চামচ ঘি দিয়ে সব বাদাম ও কিশমিশ দিয়ে ভেজে নিন। মাংস ধুয়ে জল ঝরিয়ে টকদই দিয়ে মেখে ১০ মিনিট রেখে দিন। হাড়িতে পিয়াজ বাদামী করে ভেজে অর্ধেক তুলে রেখে দিন। বাকি বেরেস্তার মধ্যে সব বাটা ও গুড়া মশলা দিয়ে কষান। এবার মাংস দিয়ে রান্না করুন। নারিকেলের দুধ দিয়ে সেদ্ধ করে নিন। এবার অন্য একটি হাড়িতে সামান্য ঘি দিয়ে অর্ধেক রান্না করা চাল বিছিয়ে তার উপর রান্না মাংস দিন।বেরেস্তা চিনি দিয়ে মাখিয়ে ছড়িয়ে দিন। সঙ্গে বাদাম ও দুধে ভেজানো জাফরান ছিটিয়ে দিন। সবার উপরে ঘি গলিয়ে ছেড়ে দিন। ১৫-২০ মিনিট তাওয়ার উপর হাড়ি বসিয়ে ঢেকে দিয়ে দমে বসান। খেয়াল রাখতে হবে এ সময় ঢাকনা খোলা যাবেনা। এবার নামিয়ে পরিবেশন পাত্রে কিছু ভাজা বাদাম, কিশমিশ ও বেরেস্তা ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।











Source : 24newsmedia 

Wednesday, June 22, 2016

বাহারি বেগুন রেসিপি

বেগুন ভাজা, বেগুন পোড়া কিংবা পাঁচ মিশালি তরকারি এরমধ্যেই ঘোরাফেরা করে বাঙালি বেগুন। তবে বেগুন নিয়ে এবার দিদিগিরি দেখান আপনার হেঁশেলে। নতুন রেসিপি বাহারি বেগুন। ঝটপট পড়ে নিয়ে তৈরি করে ফেলুন।

রান্না করতে কী কী লাগবে?

ছোট বেগুন ৫০০ গ্রাম
ক্যাপসিকাম ১ টি বড়
কাঁচা লঙ্কা ১০ গ্রাম
সরষের তেল ১ কাপ
নারকেল কোরা ৫০ গ্রাম
ধনে গুঁড়ো ১ চামচ
জিরে গুঁড়ো ১ চামচ
সাদা মরিচ গুঁড়ো ১ চামচ
শুকনো লঙ্কা ১ চামচ
হলুদ গুঁড়ো ১ চামচ
আদা বাটা ২ চামচ
রসুন ১ চামচ
তিল ৪ চামচ
কাজুবাদাম ২ চামচ
কড়াইশুঁটি ২০ গ্রাম
তিল, কাজুবাদাম আর কড়াইশুঁটি একসঙ্গে বাটা
তেঁতুল ক্কাথ ২ চামচ
দই ৫০ গ্রাম
মেথি ৫ গ্রাম
গোটা সরষে ২ গ্রাম
শুকনো লঙ্কা ৫ টি
নুন স্বাদ মতো



কীভাবে রান্না করবেন:
প্রথমে ক্যাপসিকাম সরু ও লম্বা করে কুচিয়ে নিন।এবার বেগুন পরিষ্কার করে ধুয়ে আধখানা করে কেটে নিন। বেগুনগুলো কাঁচা লংকার সঙ্গে হালকা করে ভেজে নিন।
একটা পাত্রে তেল গরম করুন। মেথি ফোড়ন দিন। আদা, রসুন বাটা দিয়ে নাড়তে থাকুন। ধনে গুঁড়ো, শুকনো লংকা গুঁড়ো, হলুদ, জিরে গুঁড়ো আর দই দিয়ে নাড়তে থাকুন।
একটু পর তিল, নারকেল, কাজুবাদাম বাটা আর মরিচ দিন। নাড়তে থাকুন। শেষে বেগুন, ক্যাপসিকাম কুচি, কাঁচা লংকা ও তেঁতুলর ক্কাথ দিয়ে নাড়ুন। গ্রেভি ঘন হলে শুকনো লংকা ও গোটা সরষে ছড়িয়ে নামিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন।











Source : Tinpagol

মেক্সিকান ফাহিতা

উপকরণ:
দুই চামচ সাদা তেল,
মুরগীর বুকের মাংশ ৫০০ গ্রাম,
একটা বড় পেয়াজ ৩/৪ মিমি ফালি করা,
লাল হলুদ বেল পেপার এগুলিও একই ভাবে ফালি করা,
আধা চা চামচ জিরা ভাজা,
একচামচ প্যাপরিকা,
একচিমটি ক্যায়ান,
দুই টেবেল চামচ ঊরচেস্টা সায়ার সস,
লেবুর রস আধা টেবিল চামচ,
লবন, আর
গোল মরিচ স্বাদানুসারে।
আটটি রুটি।
 
 প্রণালী:
প্যানে তেল দাও তাতে ধুয়ে পানি শুকিয়ে নেওয়া ফালি করা মুরগীর বুকের মাংশ দাও, ভাজ মুরগীর মাংশের গোলাপী ভাব দুর হওয়া পর্যন্ত (৪/৫মিনিট) এইটা কিমা দিয়েও করা যায় সেক্ষেত্রে বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজ, এইবার সব মশালা দিয়ে দাও, মাংশের সাথে মিশে গেলে এবার সব্জী আর পেয়াজ এর ফালি দিয়ে স্টিইর ফ্রাই কর। ৩/৪ মিনিট।লবন চেক কর। হয়ে গেল।








source : Tinpagal

টক দইয়ের শরবত

প্রয়োজনীয় উপকরনঃ (তিন গ্লাসের জন্য)
– টক দই ফেটানো এক গ্লাস
– পুদিনা বাটা এক চা-চামচ
– কাঁচা মরিচ বাটা আধা চা-চামচ (মরিচ বেশী ঝাল হলে কম দেয়াই ভাল)
– বিট লবণ আধা চা-চামচ,
– চিনি এক চামচ (বেশি কম ইচ্ছানুযায়ী হতে পারে)
– গোল মরিচের গুড়া এক চিমটি
– ঠাণ্ডা পানি দুই গ্লাস
– লবণ (স্বাদ মত)
 




প্রণালীঃ
সব কিছু ব্লেন্ডারে দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।ছাকুনীতে ছেকে নিয়ে পরিবেশন করুন।



Source : udrajirannaghor

নারকেলের লাড্ডু

উপকরণঃ
দেড় কাপ নারকেল কোরানো
দেড় কাপ দুধ
১/২ কাপ চিনি
১/২ কাপ কোকোনাট পাউডার




 প্রস্তুত প্রণালিঃ
প্রথমে একটি প্যানে দুধ ও কোরানো নারিকেল দিয়ে জ্বাল দিন।
মাঝারী আঁচে ৮/১০ মিনিট নাড়তে থাকুন।
চিনি দিয়ে আরো কিছুক্ষণ নাড়ুন।
চিনিটা একটু আঠালো হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন।
হাতে সহনীয় গরম থাকতে নারিকেলের মিশ্রণটি হাতের তালুতে নিয়ে লাড্ডুর আকৃতি দিন।
লাড্ডুগুলোকে শুকনো নারিকেলের পাউডারে গড়িয়ে নিন।
হয়ে গেলো মজাদার নারিকেলের লাড্ডু।












Source : মায়ের হাতের রান্না

Tuesday, June 21, 2016

দই বড়া

*** দই বড়া ***
দইবড়া অনেকের কাছেই খুব প্রিয় ও মুখরোচক একটি খাবার।মুখরোচক আর ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা খাবারটি মুখে যেমন যোগায় রুচি, তেমনি জুড়িয়ে যায় প্রাণ।
আর এতে খুব একটা বেশি ক্যালোরিও নেই। তাই এ খাবারটি খেতে কারো কোন বাঁধা নেই। তাছাড়া আপনি ঘরে বসেই তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু এই খাবার।

উপকরণ:
মাষকলাই ডাল আধা কাপ
জিরা টালা গুঁড়া ১ চা চামচ
ধনে গুঁড়া ১ চা চামচ
মরিচ টালা গুঁড়া ১ চা-চামচ,
সাদা গোল মরিচ গুড়া ১ চা চামচ
বিট লবণ ১ চা-চামচ
লবন পরিমাণমতো
তেল ২ কাপ
গুড় বা চিনি ২ টেবিল চামচ
টক দই ৪ কাপ
পুদিনাপাতা বা ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল-চামচ
 প্রণালী :
– ডাল ভাল করে ধুয়ে নিয়ে ৬-৭ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ডালের পানি ফেলে দিয়ে ভাল করে মিহি করে বেটে নিন। অল্প পানি নিয়ে ডাল খুব ভালো করে ফেটাতে হবে। একটা গামলায় ৬ কাপ পানির সাথে ১ চা চামচ লবন মিশিয়ে রাখুন। কড়াইয়ে ২ কাপ তেল গরম করুন। অল্প ডাল নিয়ে চ্যাপ্টা আকারে বড়া বানিয়ে তেলে ভাজুন। বড়া ভাজা হলে কড়াই থেকে তুলে লবণ পানিতে রাখুন। এভাবে সব ডালের বড়া ভেজে তুলুন। বড়া ভাজার সময় না ফুলে উঠলে সামান্য পানি দিয়ে ডাল আবার ফেটে নিন।
– জিরা, ধনে, গোল মরিচ ও শুকনা মরিচ আলাদা টেলে এক সাথে গুঁড়া করে রাখুন। দই আলাদা করে ফেটে নিন। দই বেশি ঘন মনে হলে সামান্য পানি মেশাতে পারেন। চিনি বা গুড় ও বিট লবন দই এ মেশান। এবার গুঁড়ো করে রাখা ভাজা মসলা ২ চা চামচ মেশান।
– বড়ার পানি ছেঁকে নিয়ে একটা কাঁচের বাটিতে বড়াগুলো রাখুন। বড়ার উপরে দই এর মিশ্রণ ঢেলে দিন। উপরে গুঁড়া মশলা ছিটিয়ে দিন। পুদিনা পাতা ও ধনে পাতা কুচিও ছিটিয়ে দিন। বড়া ৩-৪ ঘণ্টা দই এ ভিজতে দিবেন। ইচ্ছা করলে ফ্রিজেও রাখতে পারেন। ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা দই বড়া ৫-৬ দিন ধরে পরিবেশন করা যায়।


















Source : মায়ের হাতের রান্না

Monday, June 20, 2016

ওভেন ছাড়া তৈরি করে ফেলুন মজাদার লেমন পাই

“পাই” খাবারটি নাম শুনলে চোখে ভেসে উঠে ওভেনে তৈরি করা মজাদার একটি খাবার। মজাদার এই খাবারটি পছন্দের হলেও ঝামেলার কারণে অনেকেই ঘরে তৈরি করতে চান না। আবার সবসময় দোকান থেকে কিনে আনা সম্ভব হয়ে উঠে না। তাহলে উপায়? কোন চিন্তা নেই, এইবার ওভেন ছাড়া খুব সহজে তৈরি করে নিতে পারবেন মজাদার লেমন পাই।

উপকরণ:
১ কাপ ( ১৫০ মিলিলিটার) ফ্রেশ ক্রিম
১/৩ কাপ( ৫০ মিলিলিটার) লেবুর রস
৬ টেবিল চামচ মাখন
১০০ গ্রাম/ ১৫ চিনি ছাড়া বিস্কুট কয়েক ফোঁটা সবুজ রং
১/২ টিন অথবা ২০০ গ্রাম কনডেন্সড মিল্ক

  

 প্রণালী:
১। বিস্কুট ভাল করে গুঁড়ো করে নিন। এরসাথে মাখন ভাল করে মিশিয়ে নিন।
২। একটি পাত্রে মাখন লাগিয়ে বিস্কুটের গুঁড়ো দিয়ে দিন। এটি ১৫ মিনিট ফ্রিজে ঠান্ডা হওয়ার জন্য রাখুন।
৩। আরেকটি পাত্রে কনডেন্সড মিল্ক এবং লেবুর রস ঘন না হওয়ার পর্যন্ত মেশান।
৪। ক্রিম ভাল করে বিট করে কনডেন্সড মিল্কের মিশ্রণের সাথে মিশিয়ে নিন।
৫। ঘন হয়ে আসলে এটি বিস্কুটের গুঁড়োর উপর আস্তে আস্তে ঢেলে দিন। বিস্কুটের গুঁড়ো এবং ক্রিম সমান করে ফেলুন।
৬। এর উপর হালকা সবুজ রং সার্কেল করুন।
৭। এবার এটি ফ্রিজে ২ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিন।
৮। দুই ঘন্টা পর ফ্রিজ থেকে বের করে পরিবেশন করুন মজাদার লেমন পাই।
























Source : মায়ের হাতের রান্না

ঈদ স্পেশাল ডিমের মিহি দানা

ডিমের মিহি দানা, আমার ঘরে খুবই প্রিয় একটি খাবার। এমনিতেই ডায়াবেটিসের দাপটে আমার ঘর থেকে মিষ্টি একরকম নির্বাসিত। তবে রমজানের ঈদে এই মিষ্টিটা করা হয়, অন্য সময় খুব একটা হয়না। দুধ আর ডিমের তৈরি এই খাবারটিতে হালকা মিষ্টি হলে খেতে ভাল লাগবে না। তবে কড়া মিষ্টি দিয়ে মিহি দানা করলে তা খুব বেশি পরিমানে খেতে পারবেন না, তাই পরিমানমতো মিষ্টি দিতে হবে। খুব হালকাও হবে না আবার কড়াও হবে না।


উপকরণঃ
ডিম – ৪ টা
চিনি – দেড় কাপ (মিষ্টি বেশি খেতে চাইলে আরেকটু বাড়াতে পারেন)
গরুর দুধ (তরল) -১ লিটার
কিসমিস – ২ টেবিল চামচ
দারুচিনি – ২ টুকরা
কাজু বাদাম কুচি – ১ টেবিল চামচ
ঘি – ১ টেবিল চামচ।।

 প্রস্তুত প্রণালীঃ
প্রথমে ১ লিটার দুধকে জ্বাল দিয়ে ঘন করে ১/২ লিটারে কমিয়ে আনুন, অর্থাৎ জ্বাল দিতে দিতে কমে অর্ধেক হয়ে যাবে। এবার জ্বাল দেয়া ১/২ (আধা) লিটার দুধ ঠান্ডা করুন।
দুধ ঠান্ডা হতে হতে, একটি বাটিতে ভাল করে ৪টা ডিম ফেটাতে হবে। ফেটানো ডিমের মধে উপকরণের সবটুকু চিনি দিয়ে ভাল করে মেশান। এবার জ্বাল দেয়া ঠান্ডা দুধের মধ্যে ফেটানো ডিম আর চিনির মিশ্রণটি ঢেলে ভালকরে মিশিয়ে নিন। খুবই ভালভাবে মেশাতে হবে।
এবার চুলায় অন্য একটি পাত্রে ঘি গরম করুন, খেয়াল রাখবেন যেন পুড়ে না যায়। ঘি ঘরম হলে তাতে দুধ, ডিম ও চিনির মিশ্রণটুকু ঢেলে ১০ মিনিট ধরে নাড়তে থাকুন, ক্রমাগত নাড়তে হবে। চুলার আঁচে মিশ্রণটি ঘন হতে থাকবে। ক্রমাগত নাড়তে থাকুন, যাতে দুধে-ডিমে মিশে চাকা হতে না পারে। এবার ১০ মিনিট পরে কিসমিস, বাদাম কুচি ও দারুচিনি দিয়ে হালকা করে নাড়তে থাকুন। দেখবেন পানি আলাদা হতে শুরু করেছে, আর ডিমে-দুধে মিশে দানাদানা হয়ে উঠবে। নাড়তে নাড়তে পানি শুকিয়ে কিছুটা ঝরঝরে হয়ে এলে নামিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে তুলে রাখুন। ফ্রিজ থেকে বের করে ঠান্ডা ঠান্ডা ডিমের মিহিদানা পরিবেশন করুন। আপনি চাইলে গরম গরমও খেতে পারেন, তবে ঠান্ডাই ভাল লাগবে।


Source : Vulu recipe