Ivy Recipe 1

Please Visit Our website.

Ivy Recipe 2

Please Visit Our website.

Ivy Recipe 3

Please Visit Our website.

Ivy Recipe 4

Please Visit Our website.

Ivy Recipe 5

Please Visit Our website.

Monday, June 20, 2016

ঈদ স্পেশাল কাচ্চি বিরিয়ানী

কাচ্চি বিরিয়ানী আর খাসির মাংসের সখ্যতাই আসলে ভাল লাগবে, তবে মুরগীর মাংসে কেউ করতে চাইলে, ঘি এবং মশলার পরিমান কমিয়ে মোটামুটি অর্ধেকে নামিয়ে আনতে পারেন। ঘি এর পরিমান ১৭৫গ্রাম, আর মাংস, চাল, আলু বাদে সব মশলা অর্ধেকে নামিয়ে আনতে পারেন। আমি এখানে খুব বেশি সময় মাংস মেরিনেট করিনি, সেটা সচেতন ভাবেই

উপকরণঃ
খাসির মাংস ২ কেজি
পোলাওয়ের চাল ১ কেজি
ঘি ২৫০ গ্রাম
আলু আধা কেজি
পেঁয়াজের বেরেস্তা এক কাপ
দারুচিনি ৮-১০ টুকরো (১ ইঞ্ছি সাইজের)
এলাচ ১০-১২টি
আদা বাটা ২ টেবিল চামচ
রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ
গরম মসলা গুঁড়া (দারুচিনি, এলাচ, জয়ফল, জয়ত্রি, শাহজিরা ও গোলমরিচ) ১ টেবিল চামচ
জিরা আধা চা চামচ
টকদই দেড় কাপ
দুধ ২ কাপ
চিনি ২ চা চামচ
আলুবোখারা ১৪-১৫টা
কিশমিশ ২০টা (আরো বেশি দিতে পারেন)
গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ
লবণ পরিমাণমতো ।


 প্রস্তুত প্রণালীঃ
মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। হাঁড়িতে (পিতলের হলে ভাল) মাংসের সাথে আদা বাটা, রসুন বাটা, লবণ, চিনি, টকদই, দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ দিয়ে মাখিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। এবার গরম মসলার গুঁড়া, অর্ধেক ঘি দিয়ে ভালোভাবে মাংস মেখে ১০ মিনিট রাখুন। এবার দুই কাপ দুধ মাংসের উপর ঢেলে দিন। আলু লবণ মাখিয়ে তেলে ভেজে মাংসের উপর দিন। চাল ধুয়ে আধা সেদ্ধ করে মাংসের উপর দিন। বাকি অর্ধেক ঘি, পেঁয়াজের বেরেস্তা, কিশমিশ, আলুবোখারা, গোলাপ জল ছড়িয়ে দিয়ে অল্প আঁচে এক ঘন্টার মতো চুলোয় রাখুন। চুলোয় উঠানোর আগে আটা গুলিয়ে হাঁড়ির মুখ বন্ধ করে দিন যাতে বাস্প বের হতে না পারে। এক ঘন্টা পর আঁচ আরো কমিয়ে দমে রাখুন। খড়ির চুলোয় রান্না করতে পারলে ভালো। সে ক্ষেত্রে এক ঘন্টা পর হাঁড়ির নিচে এবং উপরে জলন্ত কয়লা দিয়ে দমে বসান। গ্যাসের চুলোর ক্ষেত্রে তাওয়ার উপর হাঁড়ি বসিয়ে অল্প আঁচে দমে রাখুন।











Source : vulus recipe

মুরগির কলিজা ভুনা

মুরগির কলিজা ভুনা

প্রয়োজনীয় উপকরনঃ

– মুরগির কলিজা ৮-১০ টা ( আমি গিলা দেইনি, আপনি চাইলে দিতে পারেন )
– পেয়াজ কুচি ১ কাপ
– কাচা মরিচ ২-৩ টি
– আদাবাটা আধা চা চামচ
– রসুন বাটা ১ চা চামচ
– হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ
– মরিচ গুড়া আধা চা চামচ
– জিরা গুড়া ১ চা চামচ
– ধনিয়া গুড়া আধা চা চামচ
– সাদা এলাচ ৪ টি
– দারুচিনি ২-৩ টুকরা
– লবঙ্গ ২ টি
– তেজপাতা ২ টি
– গোলমরিচ গুড়া সামান্য
– লবণ স্বাদ অনুযায়ী
– তেল পরিমাণমতো ।


প্রস্তুত প্রনালীঃ

( ১ ) প্রথমে চুলায় একটি পাত্রে তেল গরম করে এলাচ, দারুচিনি, লবঙ্গ ও তেজপাতা দিয়ে তারপর পেয়াজ কুচি দিয়ে ভেজে নিতে হবে।

( ২ ) পেয়াজ একটু বাদামি হলে আধা কাপ পানি দিয়ে তার মধ্যে আদা বাটা, রসুন বাটা, জিরা, হলুদ, মরিচ সহ সব মশলা দিয়ে ভালো ভাবে কষিয়ে এর মদ্ধে কলিজা গুলো দিয়ে দিতে হবে । কলিজা গুলো নেড়ে মসলার সাথে ভালো ভাবে মাখিয়ে ঢেকে দিতে হবে এবং চুলার আচ কমিয়ে দিতে হবে ।

( ৩ ) কলিজা অল্প আচে খুব ভালো করে ভুনে ২ কাপ গরম পানি দিয়ে আবারো ঢেকে দিতে হবে । মাঝে মাঝে নেড়ে দিতে হবে । পানি শুকিয়ে এলে আরো ১ কাপ গরম পানি দিয়ে রান্না করতে হবে ।

( ৪ ) ঝোল কমে এলে লবন দেখে নিন , লাগলে দিয়ে কাচা মরিচ ফালি দিয়ে নেড়ে দিন । ঝোল শুকিয়ে তেল উপর উঠে এলে চুলা বন্ধ করে কিছুক্ষন ঢেকে রাখুন ।

পরিবেশনঃ

গরম ভাত বা রুটির সাথে পরিবেশন করতে পারেন মুরগির কলিজা ভুনা । এই উপকরনে ৪-৫ জন কে পরিবেশন করা যাবে ।

















Source : bangla recipe

Sunday, June 19, 2016

মাছের ডিমের কাবাব

উপকরণঃ- 
 
রুই বা কাতল মাছের ডিম (২ কাপ), 
পেঁয়াজ কুচি (১ কাপ), 
কাঁচালঙ্কা কুচি (৩ চা চামচ), 
ধনেপাতা কুচি (আধ কাপ), 
লঙ্কার গুঁড়ো (১ চা চামচ), 
হলুদের গুঁড়ো (১/৪ চা চামচ), 
নুন (পরিমাণমতো), 
টালা জিরার গুঁড়ো (আধ চা চামচ), 
কাবাব মসলা (আধ চা চামচ), 
চালের গুঁড়া বা কর্ণফ্লাওয়ার (১/৪ কাপ), 
লেবুর রস ( সামান্য ), 
তেল (ভাজার জন্য)।

  প্রণালীঃ- 
 
তেল ছাড়া সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার প্যানে তেল গরম করে তাতে মিশ্রনটিকে ছোট ছোট বল করে ডুবো তেলে দিয়ে ভেজে নিতে হবে। সাদা ভাত কিংবা পোলাওয়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন।










Source : মায়ের হাতের রান্না

ঈদ স্পেশাল রেসিপি কুনাফা

ঈদ স্পেশাল রেসিপি কুনাফা :
'কুনাফা' নামটা অনেকের কাছে অপরিচিত লাগছে। অনেকে ভাবছেন এটা জাতীয় খাবার। 'কুনাফা' মূলত আরবীয় একটি মিষ্টি জাতীয় খাবার যা রমজান মাসে খুবই জনপ্রিয়তা পায় আরব দেশে। আমরা বাঙালিরাও মিষ্টি পাগল জাতি।

নানা ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবার আমরা বেশ পছন্দ করি। আর নতু খাবারের স্বাদ গ্রহণ করতে কার না ভালো লাগে। আজকে চলুন এই ভিনদেশী ভিন্ন স্বাদের মিষ্টি একটু চেখে দেখা যাক। তাই ঝটপট  শিখে নিন একেবারেই ঝামেলাবিহীন খুব সহজে আরবীয় মিষ্টি ‘কুনাফা’ তৈরির রেসিপিটি।

উপকরণ :

লাচ্ছা সেমাই - ১ প্যাকেট
বাটার - ৬০ গ্রাম
জরদা রং-১/২চামচ
কাজু বাদাম কুচি - ১টে: চামচ
কাঠ বাদাম কুচি - ১ টে : চামচ
পেস্তাবাদাম কুচি - ১ টে: চামচ

সিরার জন্য :
চিনি - ১/২কাপ
পানি - ১কাপ
গোলাপ জল- ২/৩ ফোটা
ক্রিমের জন্য
ডানো ক্রিম - ১টিন
ক্রিম চীজ - ১কাপ
চিনি গুড়া - ১/৪কাপ


প্রনালিঃ

প্রথমে বাটার গলিয়ে নিন। এবার লাচ্ছা সেমাই, গলানো বাটার ও জর্দার রং ভালোভাবে মাখিয়ে নিন।
একটি ননস্টিক প্যানে বাটার মাখিয়ে নিন।
ক্রিমের জন্য উপরের তিন উপকরন ব্লেন্ড করে রেখে দিন।
এবার মাখানো সেমাই এর অর্ধেক টা ডাইসে হাল্কা হাতে লেয়ার করে বসিয়ে নিন। তারপর ক্রিমের মিশ্রন দিয়ে উপরে বাকি অর্ধেক লেয়ার দিন। ওভেনে বেক করুন। সময় ২০-২৫ মিনিট, তাপ ১৫০ ডিগ্রি।
সিরার জন্য চুলায় চিনি ও পানি জাল দিন ৮-১০ মিনিট রান্না করুন।আঠালো ভাব হলে নামিয়ে ফেলুন।
বেক হয়ে গেলে উপরে সিরা ঢেলে পছন্দমত বাদাম কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার কুনাফা।
* চুলায় বেক করতে চাইলে মোটা তাওয়া বা ফ্রাইংপ্যান এর উপর কুনাফার ডিস টি বসিয়ে ভাল ভাবে ঢেকে দিন। মৃদু আঁচে রান্না করুন ৩০-৩৫ মিনিট।
*ক্রিম চীজ না থাকলে ১ কাপ ছানা দিতে পারেন।





























Source : বাংলা রেসিপি

Saturday, June 18, 2016

রেস্টুরেন্টের মত ক্রিসপি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এখন ঘরেই

ফাস্টফুড আইটেম খেতে গেলে সাথে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই অর্ডার না দিয়ে থাকতে পারেন না কেউই। অনেকে আবার শুধু ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেতে পছন্দ করেন। বন্ধু বান্ধবের আড্ডায় কিংবা বিকেলে একটু হালকা নাস্তায় ফ্রেঞ্চ ফ্রাই সকলেই বেশ পছন্দ করেই খান। বিশেষ করে বাচ্চাদের কাছে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বেশ পছন্দের একটি খাবার। অনেকেই বাসায় ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরি করে নিতে পারেন, কিন্তু সমস্যা হলো রেস্টুরেন্টের মতো তা বেশি ক্রিসপি হয় না। তাই আজকে শিখে নিন রেস্টুরেন্টের স্বাদের ক্রিসপি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরির বিশেষ পদ্ধতিটি।


উপকরণঃ
- লম্বাটে বড় আকারের আলু ৪ টি (খোসা সহজেই উঠে আসে এমন আলু)
- পানি
- লবণ স্বাদমতো
- তেল ভাজার জন্য



পদ্ধতিঃ
- প্রথমে আলু ভালো করে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিন। এবং ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের আকারে কেটে নিন।
- একটি প্যানে পানি ফুটতে দিন এবং ফুটন্ত পানিতে সামান্য লবণ মিশিয়ে এতে কেটে রাখা আলু দিয়ে সেদ্ধ হতে দিন।
- আলু পুরোপুরি সেদ্ধ করবেন না। ৩/৪ ভাগ সেদ্ধ হলে পানি ঝড়িয়ে একটি কিচেন তোয়ালে দিয়ে আলু শুকিয়ে নিন।
- একটি জিপলক ব্যাগে আলুগুলো ভরে ডিপ ফ্রিজে রাখুন ৩ ঘণ্টা।
- একটি প্যানে ডুবো তেলে ভাজার জন্য তেল দিয়ে গরম করে নিন। এরপর ফ্রিজ থেকে আলু বের করে সাথে সাথেই তেলে দিয়ে দিন।
- সোনালী করে ভেজে টিস্যুর উপরে তুলে নিন যাতে বাড়তি তেল শুষে যায়। দেখবেন অনেক ক্রিস্পি হয়েছে ফ্রাই গুলো।
- এরপর উপরে সামান্য লবণ ছিটিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন  ।।











Source : মায়ের হাতের রান্না

ইফতারে পুদিনা পাতা লেবুর সরবত

পুদিনা পাতার উপকারিতা :

১) আপনার পরিপাক প্রক্রিয়ায় কোন সমস্যা হলে, পুদিনা পাতা হল এর মহৌষধ। পুদিনা পাতা খাবার ফলে আপনার পরিপাকতন্ত্রের হজমজনিত সমস্যা দূর হবে। 
২) পুদিনা শরীরের বিষক্রিয়াজনিত বিভিন্ন ব্যথা নির্মূল করতে সহায়তা করে। 
৩) পুদিনা রক্ত শুদ্ধিকারকের একটি অন্যতম উপাদান। এটি রক্ত পরিষ্কার করে এবং রক্তকে জীবাণুমুক্ত করে। 

উপকরন :
চার গ্লাস সরবত এর জন্য লাগবে
 ১) লেবু ২ টা,
২) পুদিনা পাতা ১০/১৫ টা,
৩) আদা কুচি ১ চা চামচ,
৪) চিনি ৭ টেবিল চামচ,
৫) লবন ১ চা চামচ এবং
৬)পানি ৪ গ্লাস।





প্রনালী ঃ
প্রথমে পুদিনা পাতা ও আদা কুচি বেটে নিন। তারপর সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে নিন এবং সরবত ছেঁকে নিন তাতে পুদিনা পাতা ও আদার আঁশ সরবতে দেখা যাবে না।




Source : Sarbanir Rannabari

Thursday, June 16, 2016

হোটেলের "মালাই চা "



এক কাপ "পারফেক্ট" চা বানাতে হলে আপনাকে জানতে হবে সঠিক পরিমাপ আর নিখুঁত রেসিপি। কেবল তাতেই আপনি উপভোগ করতে পারবেন চায়ের স্বাদ, গন্ধ পুরোপুরি।
আসুন, আজ আপনাদের জানাই একটা গোপন রেসিপি। অনেকেই অভিযোগ করেন যে ঘরের চা কখনও হোটেলের মতন হয় না। রেসিপি জেনে নিন, আজ থেকে আপনার ঘরের চাও হবে ঠিক হোটেলের মতন। এবং অবশ্যই নেই কোনও বাড়তি যন্ত্রণা।

উপকরণ-
দুধ- ৩ কাপ
চা পাতা- ৪ টেবিল চামচ কিংবা ৪টা টি ব্যাগ
চিনি- স্বাদমত
ডিমের কুসুম- ১টি কুসুমের অর্ধেক (নিরামিষাশীরা দিবেন না)
এলাচ- ১ টি (ঐচ্ছিক)
জাফরানের দানা- এক চিমটি (ঐচ্ছিক)
দুধের সর বা মালাই- ইচ্ছামত
এলাচ আর জাফরান দানা ঐচ্ছিক হলেও কখনও ব্যবহার করে দেখবেন। অন্যরকম একটি স্বাদ তৈরি হবে। যারা ডিমের কুসুম দিতে চান না, তারা খুব ভালো কোনও বাটার বিস্কুটের গুঁড়া ব্যবহার করবেন। বিস্কুট যেন একদম টাটকা হয়।



প্রণালী-
দুধের মাঝে ডিমের কুসুম বা বিস্কুটের গুঁড়া ভালো করে মিশিয়ে দিন। তারপর চুলায় বসিয়ে জ্বাল দিন। দুধ যেন উথলে না ওঠে, বা উপচে না পড়ে। দুধ ফুটে উঠলে এলাচ দানা দিয়ে দিয়ে দিবেন, জাফরান দানা দিতে চাইলে ছড়িয়ে দিবেন সেটাও।
এবার দিয়ে দিন চা পাতা, এবং জ্বাল হতে দিন। জাফরান দানার কারণে সুন্দর একটা গভীর কমলা- বাদামী রঙ আসবে। জাফরান না দিলেও সমস্যা নেই, আপনার চা পাতাটি ভালো হলে সুন্দর রঙ আপনা থেকেই আসবে। পছন্দ মতন রঙ ধরা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন, চা যত কড়া খেতে চান তত বেশি সময় জ্বাল দিবেন।
অনেকেই ভাবেন যে চায় ঢালার পর মালাই ছড়িয়ে দেয়া উচিত। এটা একেবারে ভুল ধারনা। চা ঢালার আগেই প্রতিটি কাপে অল্প অল্প করে মালাই দিয়ে দিন। এবার চা ঢালুন। তবে একবারে ঝপাস করে অনেকখানি নয়। চায়ের কাপে ফেনা তুলবার পদ্ধতি নির্ভর করবে আপনার ঢালবার কৌশলের উপরে।
ছাঁকনিটা একটু ওপরে ধরুন, তারপর সরু ধারায় চা ঢালুন। সরু ধারায় চা গিয়ে যখন কাপের মালাইয়ের ওপরে পড়বে, আস্তে আস্তে আপনার কাপ ভরে উঠবে কেবল চায়ে নয়... সাথে সুন্দর শুভ্র ফেনায়। ঠিক হোটেলের মতই!!
সুতরাং, ভুলে যান হোটেলের চায়ের কথা। বাড়িতে বানান নিজেই। 
আর কেমন হলো, সেটা জানাতে ভুলবেন না যেন!




Source -মায়ের হাতের রান্না

Wednesday, June 15, 2016

রসুন ইলিশ

উপকরনঃ
ইলিশ মাছঃ ৮/১০ টুকরো
পেঁয়াজকুচিঃ এক কাপ
হলুদ গুড়াঃ ১ চা-চামচ
মরিচ গুড়াঃ ১/২ চা-চামচ
জিরা গুড়াঃ ১ চা-চামচ
আস্ত রসুনের কোয়াঃ ৮/১০টা
লবনঃ স্বাদমত
সর্ষের তেলঃ ২ টেবিল চামচ
পানিঃ পরিমান মত


প্রনালীঃ 
চুলায় হাড়ি/ কড়াই বসিয়ে তেল গরম করে পেঁয়াজ ভাজুন, লালচে হওয়ার আগে রসুন দিন। আর একটু ভেজে আধ কাপ পানি দিয়ে সব মসলা ও লবন দিয়ে ভালো করে কষান। আপনার মনের মত কষানো হলে আস্তে করে মাছ গুলো সাজিয়ে দিন। এখন এমন আন্দাজে গরম পানি দিন যাতে নামানোর পরে ঝোলটা মাখামাখা হয়। ঢেকে দিয়ে ৫/৬ মিনিট সেদ্ধ করুন। নামানোর আগে ইচ্ছে হলে ৪/৫টা কাঁচামরিচ অল্প চিরে তরকারিতে দিয়ে নামিয়ে ঢেকে রাখুন।
রসুন খাওয়া অনেক ভালো। বিশেষ করে কাঁচা রসুন। যারা কাঁচা খেতে পারেন না, তারা এ ভাবে তরকারিতে দিয়ে খেতে পারেন। রসুন রক্তে কোলষ্ট্রলের মাত্রা কমিয়ে হার্টেকে ঝুকিমুক্ত করে।





Source : মায়ের হাতের রান্না

Tuesday, June 14, 2016

ফিলিপিনো চিকেন

উপকরণ:

মুরগীর মাংস এক কিলো
আধা কাপ সরিয়া সস
সয়াসস দুই চামিচ
এক চামিচ গোলমরিচ গুড়া
এক চামিচ চিনি
অর্ধেক টা লেবুর রস
এক চামিচ রসুন বাটা
দুইটা বড় লাল পিয়াজ
আর ৮/১০ টা রসুনকুচি


কি ভাবে রান্না করবেন:
এক কিলো মুরগীর মাংস কে ভালোমত ধুয়ে আধাকাপ সরিয়া সস আর সয়া সস.
এক চামিচ কালো গোলমরিচ, অর্ধেক টা লেবুরর রস আর। একচা চামিচ চিনি
এক চা চামিচ রসুন বাটা দিয়ে ভালোমত মেখে ঘন্টা খানিক ফ্রিজে রেখে দিতে হবে।
একটা কড়াইতে তেল গরম করে আগে ২ টা পিয়াজ কচি আর ৮/১০ টা রসুন কুচি একটু ভেজে তুলে রাখতে হবে।সে তেলের মধ্যে মাংসগুলা একটু ভেজে নিয়ে পেয়াজ গুলা দিয়ে দিবে একটু ও পানি দিবে না মাংসের পানি দিয়েই ভাজা ভাজা করে ভুনা করবেন। ঝাল খেতে চাইলে কাচামুরিচ চিড়ে দিন ৬/৭ টা।
ব্যস, এবারে গরম গরম পরিবেশন করুন।

Source : মায়ের হাতের রান্না

Monday, June 13, 2016

সহজে তৈরী করুন স্পঞ্জের মিষ্টি

উপকরণ:

দুধ ১ লিটার
লেবুর রস ৩/৪ টে চামচ
ময়দা হাফ চা চামচ
কর্ণ ফ্লাওয়ার ১ চা চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ
বেকিং পাউডার ১ চিমটি
শিরার জন্য লাগবে:
পানি ৬ কাপ
চিনি ২+১/২ কাপ (১২৫ গ্রাম)
ময়দা ১ চা চামচ


প্রনালি:

– ১ লিটার দুধ জ্বাল দিন, ফুটে উঠলে চুলা বন্ধ করে ৫/৬ মিনিট অপেক্ষা করুন এবং লেবুর রসটা দিয়ে আলতো করে নেড়ে দিন। দেখবেন যে ছানা তৈরি হয়ে গেছে। বেশি নাড়বেন না। ছানা গুলো যেন গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে না যায় খেয়াল রাখবেন।এবার দুধের প্যানেই এটা একেবারে ঠান্ডা না হওয়া পযর্ন্ত অপেক্ষা করুন।
-ছানার পানি প্যান কাত করে যতটা পারা যায় ফেলে দিয়ে সাধারণ পানি দিয়ে ছানাটা ধুয়ে নিন যেন লেবুর গন্ধটা চলে যায়।
-এবার নরম একটি পরিস্কার গামছা বা কাপড়ে আলতো করে পানি সহ ছানাটা ঢেলে দিন। কাপরটা এবার পানি থেকে উঠিয়ে গিঁট দিয়ে ১ ঘন্টা কোথাও ঝুলিয়ে রাখুন।
-এবার গিঁট খুলে টেবিলের ওপর গামছাটা বিছিয়ে হাতের তালুর সাহায্যে ছানাটা গামছার মধ্যেই আলতো হাতে ৫ মিনিট ময়ান করুন।
-এবার ছানার মধ্যে ,কনর্ফ্লাওয়ার, বেকিং পাউডার আর ময়দা মিশিয়ে ভালো করে ময়ান করুন।
-এবার সমান ভাগে ১০/১২ টি ভাগ করে মিষ্টির গোল শেপ তৈরী করুন।
-চিনির সাথে ৩.৫ কাপ পানি দিয়ে ৬/৭ মিনিট জ্বাল দিয়ে শিরা তৈরী করে রাখুন। শিরা ফুটতে শুরু করলে জ্বাল কমিয়ে শিরায় সিকি কাপ পানি দিন ও আবারো জ্বাল বাড়িয়ে দিন। এবার যখন শিরা ফুটতে শুরু করবে তখন মিষ্টি গুলো দিয়ে দিন। ৫ মিনিট শিরায় জ্বাল হবে। ঢাকনা দিতে হবে না।
-এই ফাঁকে আধা কাপ পানিতে ময়দা গুলে নিন। ৫ মিনিট পর খুব ধীরে ধীরে শিরায় এই ময়দা গোলানো পানি ঢেলে দিন। এখন আরো ৫ মিনিট জ্বাল হবে।
– এবার আলতো করে আরো হাফ কাপ পানি দিন শিরায়। আরো ৫ মিনিট জ্বাল হবে। -এবারো আগের মতো একই ভাবে বাকি পানিটুকু দিয়ে আরো ১০ মিনিট জ্বাল দিয়ে চুলা বন্ধ করে দিন।
-মিষ্টি গুলোকে ঢেকে এবার চিনির শিরায় অন্তত আরো ২/৩ ঘন্টা ভিজতে দিতে হবে। এরপর পরিবেশন করুন।

Source : মায়ের হাতের রান্না

ইফতারি হিসাবে আলু পরোটা

উপকরণ:-
*আলুসিদ্ধ ২ কাপ,
*পেঁয়াজ কুঁচি ২ টেবিল চামচ,
*আদা বাটা সিকি চা চামচ,
*রসুন বাটা ১ চা চামচ,
*জিরা বাটা আধা চা চামচ,
*কাঁচা মরিচ কুঁচি ২ টেবিল চামচ,
*গোলমরিচ আধা চা চামচ,
*লবণ ২ চা চামচ,
*শুকনা মরিচ গুড়া ১ চা চামচ,
*ধনে পাতা ১ টেবিল চামচ,
*তেল আধা কাপ,
*ময়দা পরিমাণ মতো।


প্রণালি:-
পাত্রে ২ টেবিল চামচ তেল ও পেঁয়াজ দিয়ে বাদামি হলে আদা, রসুন, জিরা, শুকনা মরিচ, পেঁয়া...জ বাটা ও লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। এবার আলু সেদ্ধ দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন। আলু ঠান্ডা হলে কাঁচা মরিচ, গোলমরিচ, ধনে পাতা দিয়ে ময়দার সঙ্গে মেখে নিন।
এবার পছন্দমতো আকারে পরোটা বেলে হালকা তেলে দুইপাশ সোনালী করে ভেজে তুলুন।
সস অথবা চাটনীর সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন।

Source : মায়ের হাতের রান্না


বাসি ভাত দিয়েও তৈরি করতে পারবেন এই দারুণ স্ন্যাক্সটি!

 

 

ফ্রিজে জমে আছে অনেকখানি বাড়তি ভাত। কী করবেন ভাবছেন? লাবণ্য ইসলামের রেসিপিতে তৈরি করে ফেলুন একটি দারুণ স্ন্যাক্স “রাইস ললিপপ”! বিকালের নাস্তায় তো চলবেই, মেহমানও আপ্যায়ন করতে পারবেন অনায়াসেই।

 

উপকরণ :
ভাত ১ কাপ (পোলাও এর চাল হলে ভাল)

মুরগীর মাংস কুচি ১/৩ কাপ (আদা রসুন বাটা আর লবন দিয়ে সিদ্ধ করে নিতে হবে)
পিঁয়াজ কুচি ২ টা
কাঁচা মরিচ কুচি ৩-৪ টা
গোল মরিচ গুঁড়ো ১ চিমটি
লাল টমেটো কুচি ১ টা
ডিমের কুসুম ১ টা
টমেটো সস ১ চা চামুচ
কর্ণ ফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামুচ
টেস্টিং সল্ট ১/৩ চা চামুচ
লবণ স্বাদ অনুযায়ী
ময়দা ১/৪ কাপ কাপ
ডিমের সাদা অংশ ১ টা
বিস্কুট গুঁড়ো/ব্রেড ক্রাম্ব যতটুক লাগে
তেল ভাজার জন্যে

প্রণালী :
-ময়দা, ডিমের সাদা অংশ, ব্রেড ক্রাম্ব এই ৩ টি উপকরণ বাদে সব মাখিয়ে নিতে হবে।
-ছোট ছোট বল বানাতে হবে।
-এবার সবগুলা বল ময়দায় গড়িয়ে ১৫ মিনিট ফ্রিজ এ রাখতে হবে।
-এবার ডিমের সাদা অংশে ডুবিয়ে বিস্কুট এর গুঁড়ো/ব্রেড ক্রাম্বে গড়িয়ে তেলে ভেজে নিতে হবে।
-ভাজা হলে টিস্যুতে উঠাতে হবে বাড়তি তেল সরাতে।
-এবার টুথপিক লাগিয়ে পরিবেশন করতে হবে।


Source : bdromoni

Thursday, June 9, 2016

সেহরির জন্য রান্না করুন মজাদার হাইদ্রাবাদি চিকেন রেজালা

সেহরির জন্য রান্না করুন মজাদার হাইদ্রাবাদি চিকেন রেজালা :


সেহেরীতে কি খাবেন তা নিয়ে চিন্তিত? দেখেনিন আমাদের আজকের রেসিপি মজাদার হাইদ্রাবাদি চিকেন রেজালা। খেতে খুবই সুস্বাদু এই খাবারটি খুব সহজেই রান্না করা যায়। আর সবাই খুব পছন্দ করবে খেতে। রইলো রেসিপি।


উপকরণ

মুরগির মাংস ৫০০ গ্রাম (আধা কেজি),
আদা বাটা ১ চা চামচ,
পেঁয়াজ বাটা ১/৪ অর্থাৎ সিকি কাপ,রসুন বাটা ১ চা চামচ,
টক দই ১/৪ কাপ
মরিচের গুঁড়ো ১ চা-চামচ,
ভাজা জিরার গুঁড়ো আধা চা-চামচ,
ধনে গুঁড়ো আধা চা-চামচ,
পোস্তদানা বাটা আধা টেবিল চামচ,
তেল সিকি কাপ,
ঘি ১ টেবিল চামচ,
লবণ ১ থেকে দেড় চা-চামচ অথবা স্বাদ অনুযায়ী
কাঁচা মরিচ ৮টি,
তেজ পাতা ১টি,
দারচিনি ২ টুকরা,
এলাচ ২টি,
দেশি পেঁয়াজ মিহি কুচি আধ কাপ,
কেওড়া জল ১ টেবিল চামচ

প্রণালি

-মাংস টুকরো করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। হাঁড়িতে তেল গরম করে দারচিনি, এলাচ ও তেজপাতার ফোড়ন দিয়ে মাঝারি আঁচে পেঁয়াজ বাদামি করে ভাজুন। এবারে মাংস ও লবণ দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে নিন।
-মাংস ভাজা হলে তাতে পোস্তদানা বাটা ও জিরার ফাঁকি বাদে অন্যান্য বাটা মসলা দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে ঢেকে দিন। টক দই ভালো করে ফেটিয়ে দিয়ে দিন। ঢাকনা দিয়ে রান্না করুন।
-১০-১৫ মিনিট পর ঢাকনা খুলে ১ কাপ গরম পানি দিয়ে মাঝারি আঁচে কিছুক্ষণ রান্না করুন ও ঢেকে দিন। -১০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে জিরাগুঁড়া ও পোস্তদানা বাটা দিয়ে নেড়ে আবারও ঢেকে দিন।
-তেল ভেসে উঠলে কাঁচা মরিচ কেওড়া দিয়ে হালকা নেড়ে ১ টেবিল চামচ ঘি ছড়িয়ে ঢেকে দিন। আঁচ কমিয়ে দমে রাখুন কিছুক্ষণ। গরম গরম পোলাওয়ের সঙ্গে পরিবেশন করুন মজাদার হায়দ্রাবাদী চিকেন রেজালা ।।

Source : bdromoni.com

Monday, June 6, 2016

খুবই টেস্টি হায়দারাবাদী মশলা মাংস

খুবই টেস্টি হায়দারাবাদী মশলা মাংস :

মাংস তো সবার খেয়েছেন তবে হায়দারাবাদী মশলা মাংস খেয়েছেন কি?





উপকরণ

✿ গরুর বোনলেস মাংস ১ কেজি ,
✿ পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ ,
✿ আদা ও রসুন কুচি ২ টেবিল চামচ করে ,
✿ গরম মশলা গুঁড়া ১ চা চামচ ,
✿ এলাচ ও দারুচিনি ২/৩ পিস করে ,
✿ তেজপাতা ২ পিস ,
✿ কাঁচামরিচ ফালি ৮-১০টি ,
✿ গোল মরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ ,
✿ টক দই ১ কাপ ,
✿ চিনি ১ টেবিল চামচ ,
✿ নুন স্বাদমতো ,
✿ ঘি কোয়ার্টার কাপ ,

✿ সাদা তেল কোয়ার্টার কাপ ।




প্রণালী

প্রথমে মাংস ১/২ ইঞ্চি চাকা চাকা করে কেটে নিয়ে হামার দিয়ে থেঁতলিয়ে নিতে হবে ।এবার দই ভালো করে মেড়ে নিতে হবে । তারপর চুলায় হাঁড়ি দিয়ে তেল ও ঘি অর্ধেক গরম করে মাংস , দই ও বাকি মশলা দিয়ে নেড়ে অল্প পানি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত রান্না করতে হবে ।

এবার চুলার আঁচ কমিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা রান্না করতে হবে । মাংস সিদ্ধ হলে ঢাকনা খুলে বাকি অর্ধেক ঘি দিয়ে রান্না করতে হবে ৫ মিনিট । মাংস বাদামি রং হলে চুলা থেকে নামিয়ে পরিবেশন করতে হবে মজাদার হায়দারাবাদী মশলা মাংস ।।

Sources : bdromoni.com





























ছোলা ভাজা’ ইফতারের আরেক জনপ্রিয় অনুষঙ্গ

ছোলা ভাজা’ ইফতারের আরেক জনপ্রিয় অনুষঙ্গ :

আলু দেয়া হয় বলে একে আলু ছোলাও বলতে পারেন। কেউ ছোলা ভুনাও বলে থাকেন। ছোলা পুষ্টিকর এবং শক্তিবর্ধক, তবে কাঁচা ছোলা বেশি উপকারী। তাই ইফতারীতে ছোলা ভাজা থাকতে পারে, তবে ভাজা-পোড়া আর তেলের খাবার শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই পরিমিত খাবেন। এই কথাগুলো আপনারা সবাই ভাল করেই জানেন, তবুও আবার আমি মনে করিয়ে দিলাম।

যাই হোক, দেখুন তাহলে কি করে এই ছোলা ভাজা তৈরি করতে হয় –

উপকরণ

ছোলা ১ কাপ (২৫০ গ্রামের কম)
ছোট আলু ২০০ গ্রামের কম (২টি)
জিরা গুঁড়া ১/২ চা চামচ
আদা কুচি ১ টেবিল চামচ
রসুন বাটা ১/২ চা চামচ
পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ
লবণ পরিমাণমতো
তেল ১ টেবিল চামচ
লেবুর রস স্বাদমতো
পানি সিদ্ধ করার জন্য পরিমানমতো
গোলমরিচ গুঁড়া ১/৪ চা চামচ
কাঁচামরিচ কুচি ৩/৪ টা মাঝারী মরিচ
ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচমনে রাখবেন – ১ চামচ মানে প্রায় ৫ গ্রাম আর ১ টেবিল চামচ মানে প্রায় ১৫ গ্রাম ।।



প্রস্তুত প্রণালী

প্রথমে ছোলা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে পরিমানমতো পানি দিয়ে সিদ্ধ করে নিন। আমি ইফতারীতে করার জন্য সেহরী শেষ করে, কখনো ইফতারের পরই ছোলা ভিজিয়ে রাখি। ছোলা সিদ্ধ হতে হতে একই সাথে আলু সিদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে রাখুন। সিদ্ধ আলু ছোলার সাইজে (ছোট-বড় হলে অসুবিধা নেই) কিউব করে কেটে নিন।
এবার একটি কড়াইতে তেল গরম করে আদা কুচি দিন, হালকা ভাজুন। এবার জিরা, আদা, রসুন, পেঁয়াজ বাটা দিয়ে ভেজে গোলমরিচ দিয়ে কষিয়ে নিন। খেয়াল রাখবেন এসময়ে যেন মশলা পুড়ে না যায়। মশলা পুড়তে দেখলে ১ চামচ পানি দিন এতে। এবার আলু, ছোলা ও লবণ দিয়ে বেশ করে ভাজুন। ভাল করে ভাজা হলে আলু বাদামি রং ধরবে এবং আলুর কিউব ভাবটা কিছুটা ক্ষয়ে যাবে। নামিয়ে নেয়ার ২/৩ মিনিট আগে কাচামরিচ কুচি দিয়ে আবার নেড়ে দিন। ২/৩ মিনিট পর নামিয়ে তাতে লেবুর রস আর ধনেপাতা কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

Sources : bdrannaghor.com